Requirements not met
Your browser does not meet the minimum requirements of this website. Though you can continue browsing, some features may not be available to you.
Browser unsupported
Please note that our site has been optimized for a modern browser environment. You are using »an unsupported or outdated software«. We recommend that you perform a free upgrade to any of the following alternatives:
Using a browser that does not meet the minimum requirements for this site will likely cause portions of the site not to function properly.
Your browser either has JavaScript turned off or does not support JavaScript.
If you are unsure how to enable JavaScript in your browser, please visit wikiHow's »How to Turn on Javascript in Internet Browsers«.
আন্তর্জাতিক
ডঃ অনুপম সেনের পদত্যাগ: ক্যাম্পাস নৈরাজ্য এবং নিরাপত্তাহীনতার প্রতিফলন
- Details
প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর ড অনুপম সেনের পদত্যাগ, তীব্র ছাত্র বিক্ষোভের মধ্যে, বাংলাদেশের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ক্যাম্পাস শাসন, প্রশাসনিক চ্যালেঞ্জ এবং রাজনৈতিক আন্ডার কারেন্ট সম্পর্কে গুরুতর প্রশ্ন তুলেছে। প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর এবং কোষাধ্যক্ষ এর সাথে ডঃ সেনের প্রস্থান একটি গভীর সংকটকে নির্দেশ করে যা প্রতিষ্ঠানের স্থিতিশীলতা এবং একাডেমিক ভবিষ্যতকে হুমকির মুখে ফেলে।
ছাত্র আন্দোলনের: দাবি ও অভিযোগ
বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের ব্যাপারে পরিচালিত সাম্প্রতিক ছাত্র বিক্ষোভ ব্যাপক মনোযোগ আকর্ষণ করেছে। জামায়াত-ই-ইসলামীর সাথে সংশ্লিষ্ট একটি ছাত্র সংগঠন ছাত্র শিবির সাথে যুক্ত কর্মীদের দ্বারা পরিচালিত এই আন্দোলন আদর্শিক এজেন্ডা এবং ক্যাম্পাস সক্রিয়তার মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ককে তুলে ধরে। যদিও বিক্ষোভকারীরা বৈষম্যকে তাদের প্রাথমিক অভিযোগ হিসাবে উল্লেখ করেছে, অভিযোগ সুনির্দিষ্ট বিষয় গুলো এখনো অস্পষ্ট থেকে যায়, তাদের দাবির বৈধতা এবং স্বচ্ছতা নিয়ে ও সন্দেহ সৃষ্টি করে।
যে দ্রুততার সাথে বিক্ষোভ বেড়েছে এবং প্রশাসনিক পদত্যাগে পরিণত হয়েছে তা শিক্ষার্থীদের দ্বারা একটি সংগঠিত এবং দৃঢ়প্রতিজ্ঞ প্রচেষ্টাকে প্রতিফলিত করে, যা ক্যাম্পাসে রাজনৈতিক সংহতির একটি উল্লেখযোগ্য মাত্রার পরামর্শ দেয়। উত্তেজনা বাড়াতে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার ভূমিকাকে উপেক্ষা করা যায় না।
প্রশাসনিক পদত্যাগ: কারণ এবং পরিণতি
ব্যক্তিগত কারণ এবং বয়স উল্লেখ করে ডঃ সেনের পদত্যাগ, প্রশাসনের কাছ থেকে জবাবদিহিতার জন্য ক্রমবর্ধমান দাবির সাথে মিলে যায়। তার পদত্যাগের বিবৃতিতে, তিনি সাম্য, ন্যায্যতা এবং পরিচ্ছন্ন শাসনের প্রতি তার আজীবন প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেছেন, ব্যক্তিগত ব্যর্থতার পরিবর্তে নিজেকে সিস্টেমিক অভিযোগের শিকার হিসাবে চিত্রিত করেছেন।
অন্যান্য শীর্ষ কর্মকর্তাদের একযোগে পদত্যাগ সমন্বিত অভ্যন্তরীণ অসন্তোষ বা বহিরাগত চাপের সম্ভাবনা বাড়ায়। সংকটটি বৃহত্তর প্রশাসনিক সমস্যাগুলির দিকে নির্দেশ করে যা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে জর্জরিত করে, যেখানে প্রশাসনিক সিদ্ধান্তগুলি প্রায়শই রাজনৈতিক এবং আর্থিক স্বার্থের সাথে জড়িত থাকে।
রাজনৈতিক ও শাসনের মাত্রা
প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর পরিবার কর্তৃক বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিকানা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলছে। মহিউদ্দিন পরিবার এবং চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মধ্যে মালিকানা নিয়ে চলমান আইনি বিরোধ প্রশাসনিক কার্যক্রমের জন্য একটি অস্থির প্রেক্ষাপট তৈরি করেছে। এই ধরনের বিরোধ শুধুমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক স্বায়ত্তশাসন ক্ষুণ্ন করে না বরং ছাত্র ও কর্মচারীদের মধ্যে অস্থিরতার জন্য উর্বর ক্ষেত্র তৈরি করে।
ড অনুপম সেনের উত্তরাধিকারের জন্য প্রভাব
ড অনুপম সেনের পদত্যাগ একজন একাডেমিক নেতা এবং পাবলিক বুদ্ধিজীবী হিসাবে তার বিশিষ্ট কর্মজীবন থেকে একটি সম্পূর্ণ প্রস্থান চিহ্নিত করে। সমাজবিজ্ঞানে তার অগ্রণী অবদান এবং সামাজিক ন্যায়বিচারের জন্য তার ওকালতির জন্য পরিচিত, ড. সেন বাংলাদেশের একাডেমিক এবং বৌদ্ধিক ল্যান্ডস্কেপ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
তার উত্তরাধিকার অন্তর্ভুক্ত:
প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটিতে উচ্চ শিক্ষার জন্য একটি সম্মানজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করা।
শিক্ষা ও সামাজিক বিজ্ঞানে অবদানের জন্য ২০১৪ সালে একুশে পদক পান।
দ্য সোশ্যাল ব্যাকগ্রাউন্ড অফ দ্য বাংলাদেশ মুভমেন্ট (১৯৭১) এর মতো যুগান্তকারী কাজগুলি রচনা করা, যা বাংলাদেশের স্বাধীনতার পিছনে থাকা সামাজিক-রাজনৈতিক শক্তিগুলিকে বিশ্লেষণ করে।
তার অর্জন সত্ত্বেও, তার পদত্যাগের পরিস্থিতি তার মেয়াদ কে ছাপিয়ে যেতে পারে এবং রাজনৈতিক ভাবে প্রভাবিত প্রতিষ্ঠানে নৈতিক নেতৃত্বের স্থায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করতে পারে।
ভবিষ্যতের জন্য সুপারিশ
আরও বিঘ্ন রোধ করতে এবং স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধার করতে, অবিলম্বে এবং দীর্ঘমেয়াদী ব্যবস্থা গুলো প্রয়োজনীয়:
তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা:
বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম তদারকি করতে এবং স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে মধ্যস্থতা করার জন্য নিরপেক্ষ, বিশ্বাসযোগ্য ব্যক্তি একটি অন্তর্বর্তী কমিটি গঠন করা উচিত।
অভিযোগের সমাধান করতে এবং আরও উত্তেজনা এড়াতে ছাত্রদের এবং প্রশাসনের মধ্যে একটি স্বচ্ছ সংলাপ অপরিহার্য।
কাঠামোগত সংস্কার:
রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ কমাতে এবং জবাবদিহিতা বাড়াতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের গভর্নেন্স মডেল পর্যালোচনা করতে হবে।
এই ধরনের সংকটের পুনরাবৃত্তি রোধ করার জন্য শিক্ষার্থীদের উদ্বেগ গুলি অবিলম্বে এবং স্বচ্ছভাবে মোকাবেলার পদ্ধতি গুলো প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে।
আইনি বিরোধের সমাধান:
কার্যকর ও স্থিতিশীল শাসন নিশ্চিত করতে আইনি ও সরকারি হস্তক্ষেপের মাধ্যমে মালিকানা দ্বন্দ্ব দ্রুত সমাধান করতে হবে।
একটি বড় চ্যালেঞ্জ: উচ্চ শিক্ষায় আগ্রহের ভারসাম্য
এই ঘটনাটি বাংলাদেশের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার অন্তর্নিহিত চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরে, যেখানে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা, আর্থিক বিরোধ এবং ছাত্রদের সক্রিয়তা প্রায়ই সংঘর্ষ হয়। এটি তাদের একাডেমিক মিশন এবং শিক্ষার্থীদের কল্যাণ রক্ষার জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ন্যায্যতা, স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতার জরুরী প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেয়।
ডঃ অনুপম সেনের পদত্যাগ নীতিনির্ধারক এবং শিক্ষাবিদ নেতাদের জন্য একটি জাগরণ কল হিসাবে কাজ করে ক্যাম্পাসের অস্থিরতার মূল কারণ গুলো মোকাবেলা করা এবং একটি ন্যায়সঙ্গত, ছাত্র-কেন্দ্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করা বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষার ভবিষ্যতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
লেখকঃ মুক্তিযোদ্ধা, সভাপতি, বাংলাদেশ নর্থ আমেরিকান জূর্নালিস্টস নেটওয়ার্ক
৯ বা ১০ ডিসেম্বর বাংলাদেশ-ভারত সচিব পর্যায়ের আলোচনা : তৌহিদ
- Details
ঢাকা, ৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ (বাসস) : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন আজ জানিয়েছেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে নির্ধারিত পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের ফরেন অফিস কনসালটেশন (এফওসি) আগামী ৯ বা ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে। আজ বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘এটা অত্যন্ত স্পষ্ট যে, আমরা (ভারতের সঙ্গে) সুসম্পর্ক সম্পর্ক চাই।’ তবে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক গড়ে তোলার উপর জোর দিয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘উভয় পক্ষেরই এটা চাওয়া দরকার এবং এ জন্য কাজ করা উচিত।’ তিনি বলেন, ১০ ডিসেম্বর এফওসি’র জন্য নির্ধারিত থাকলেও এটি একদিন আগে ৯ ডিসেম্বরও অনুষ্ঠিত হতে পারে।
উচ্চ পর্যায়ের এ বৈঠকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মো. জসিম উদ্দিন এবং ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রি নিজ নিজ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন।
আলোচনায় বর্তমানে ভারতে অবস্থানরত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ এবং ভিসা সংক্রান্ত বিষয়গুলোসহ দ্বিপাক্ষিক ইস্যুগুলো থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।
গত ৫ আগস্ট পালিয়ে যাওয়ার পর থেকে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা ভারতে অবস্থান করছেন। জুলাই-আগস্টের গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারের সমুখীন করা হচ্ছে শেখ হাসিনাকে।
পাবলিক ডিপ্লোম্যাসি উইংয়ের মহাপরিচালক তৌফিক হাসান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে গত ২১ নভেম্বর জানান, আসন্ন আলোচনার প্রস্তুতি সমন্বয়ের জন্য ইতোমধ্যে একটি আন্ত:মন্ত্রণালয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
লেবাননে সংঘাতে ২শ’রও বেশি শিশু নিহত : ইউনিসেফ
- Details
ঢাকা, ২০ নভেম্বর, ২০২৪ (বাসস) : ইউনিসেফের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরাইলি হামলায় লেবাননে গত দুই মাসে ২শ’রও বেশি প্রাণ হারিয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার জাতিসংঘ শিশু তহবিল ইউনিসেফ একথা জানায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সেপ্টেম্বরে লেবাননে ইরান সমর্থিত হিজবুল্লাহ্ বিরদ্ধে ইসরাইল বড়ধরনের অভিযান চালানো শুরু করার পর লেবাননে এক বছর ধরে চলা এই অভিযান সর্বাত্মক যুদ্ধে রুপ নিয়েছিল।
জেনেভায় এক সংবাদ সম্মেলনে ইউনিসেফের মুখপাত্র জেমস এন্ডার জানিয়েছেন, ‘দুই মাসেরও কম সময়ে লেবাননে ২শ’র ও বেশি শিশু প্রাণ হারিয়েছে। তবে এই ব্যাপারে ইসরাইলের বিরুদ্ধে এখনো কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। এতোগুলো শিশুর প্রাণ যাওয়ার পরও যারা সহিংসতা বন্ধে সক্ষম,তারা কিন্তু মুখে কুলুপ এঁটে বসে আছেন।’
মুখপাত্র অবশ্য এই হত্যাকান্ডের জন্য কে বা কারা দায়ি সে ব্যাপারে কোনো মন্তব্য না করে বলেছেন, ‘যারা গণমাধ্যমে খোঁজ খবর রাখেন তাদের কারোরই বিষয়টি অজানা নয়’।
জেমস আরো দাবি করেছেন, লেবানন ও গাজার সংঘাতের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ মিল রয়েছে। সেখানেও ইসরাইল ও ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী হামাসের যুদ্ধে ৪৩ হাজারেরও বেশি বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে। এর মধ্যে বেশিরভাগই নারী ও শিশু। জাতিসংঘের দেয়া তথ্যানুযায়ী নিহত শিশুর সংখ্যা ১৬ হাজারেরও বেশি।
এদিকে, যুদ্ধের ভয়াবহতা থেকে বাস্তুচ্যুত লক্ষাধিক শিশুকে ইউনিসেফ মনস্তাত্বিক সহায়তাসহ চিকিৎসা সেবা, খাদ্য এবং ঘুমের ওষুধ সরবরাহ করছে বলে জানিয়েছেন ঐ মুখপাত্র।
জেমস অভিযোগ করেছেন, গাজার ক্ষেত্রে যেমনটি হয়েছে, ঠিক লেবাননের ক্ষেত্রেও তাই হচ্ছে।
শ্রীলংকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু
- Details
ঢাকা, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ (বাসস ডেস্ক) : শ্রীলংকার নবম প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আজ শনিবার সকাল ৭ টায় দেশটির ১৩ হাজারের বেশি ভোট কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে।
ভোট গ্রহণ বিকাল ৪টায় ভোট শেষ হবে। রাত সাড়ে নয়টায় ভোট গণনা শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে। রোববার নাগাদ আনুষ্ঠানিক ফলাফল পাওয়া যাবে। কলম্বোে কে এএফপি এখবর জানায়। শ্রীলঙ্কার নির্বাচন কমিশন নামে একটি স্বাধীন সংস্থা নির্বাচনের তত্ত্বাবধান করে। মোট ৩৮ জন প্রার্থী দক্ষিণ এশিয়ার দেশটির শীর্ষ নির্বাহী পদে জয়ী হওয়ার জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্রাথমিকভাবে প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ৩৯। একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী ইদ্রুস মোহাম্মদ ইলিয়াস আগস্টে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।
দুই বছর আগে দেউলিয়া ঘোষণার পর চরম অস্থিতিশীল অবস্থার মুখোমুখি হয় দেশটি। এ অবস্থার উত্তরণে হতে যাচ্ছে দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। গুরুত্বপূর্ণ এ নির্বাচন দেশটির সংস্কারের ভাগ্য নির্ধারণ করবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
২০২২ সালে নজিরবিহীন এক অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে ছড়িয়ে পড়া গণবিক্ষোভের মুখে প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপাকসা দেশ থেকে পালিয়ে যান। এরপর দেশটির জনগণ প্রথমবারের মতো নতুন নেতা বাছাইয়ের সুযোগ পাচ্ছেন।
নেতা বাছাইয়ের সুযোগের পাশাপাশি এই নির্বাচনকে দেশটির ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক সংস্কারের নির্ধারক হিসেবেও দেখা হচ্ছে। গোটাবায়ার পর দায়িত্ব নেওয়া বর্তমান বিক্রমাসিংহের সরকার অর্থনৈতিক সংকট কীভাবে মোকাবিলা করেছে এবং মাঝারি মানের যে উন্নতি দেখা যাচ্ছে, আগামী নির্বাচনকে মূলত তার ওপর একটি গণভোট হিসেবে দেখা হচ্ছে।
বর্তমান প্রেসিডেন্ট ছাড়াও বাকি তিন প্রধান প্রার্থী হলেন- বিরোধীদলীয় নেতা সামাগি জানা বালাওয়েগয়া-এসজেবির সজিথ প্রেমাদাসা, ন্যাশনাল পিপলস পাওয়ার-এনপিপি জোট ও জেভিপি নেতা অনুড়া কুমারা দিশানায়েক এবং সাবেক প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপাকসার ছেলে শ্রীলঙ্কা পডুজানা পেরামুনার নমল রাজাপাকসা।
ভোট গ্রহণের ৪৮ ঘণ্টা আগে গত বুধবার মধ্যরাতে আনুষ্ঠানিক প্রচার-প্রচারণা শেষ হয়। দেশটির জনসংখ্যা ২ কোটি ২০ লাখ। এর মধ্য ভোটার সংখ্যা ১ কোটি ৭০ লাখ।
পুলিশ, সেনাবাহিনী এবং অন্যান্য সরকারী কর্মচারী যারা নির্বাচনের দিন ব্যক্তিগতভাবে তাদের ভোট দিতে পারেন না তারা আগে থেকেই পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিতে পারেন। ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ফর ইলেক্টোরাল সিস্টেমস (আইএফইএস) অনুসারে এই বছর গত ১১ এবং ১২ সেপ্টেম্বর অগ্রিম ভোট অনুষ্ঠিত হয়।
দুই বছর আগে দেউলিয়া ঘোষণার পর চরম অস্থিতিশীল অবস্থার মুখোমুখি হয় দেশটি। এ অবস্থার উত্তরণে হতে যাচ্ছে দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। গুরুত্বপূর্ণ এ নির্বাচন দেশটির সংস্কারের ভাগ্য নির্ধারণ করবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
২০২২ সালে নজিরবিহীন এক অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে ছড়িয়ে পড়া গণবিক্ষোভের মুখে প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপাকসা দেশ থেকে পালিয়ে যান। এরপর দেশটির জনগণ প্রথমবারের মতো নতুন নেতা বাছাইয়ের সুযোগ পাচ্ছেন।
নেতা বাছাইয়ের সুযোগের পাশাপাশি এই নির্বাচনকে দেশটির ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক সংস্কারের নির্ধারক হিসেবেও দেখা হচ্ছে। গোটাবায়ার পর দায়িত্ব নেওয়া বর্তমান বিক্রমাসিংহের সরকার অর্থনৈতিক সংকট কীভাবে মোকাবিলা করেছে এবং মাঝারি মানের যে উন্নতি দেখা যাচ্ছে, আগামী নির্বাচনকে মূলত তার ওপর একটি গণভোট হিসেবে দেখা হচ্ছে।
বর্তমান প্রেসিডেন্ট ছাড়াও বাকি তিন প্রধান প্রার্থী হলেন- বিরোধীদলীয় নেতা সামাগি জানা বালাওয়েগয়া-এসজেবির সজিথ প্রেমাদাসা, ন্যাশনাল পিপলস পাওয়ার-এনপিপি জোট ও জেভিপি নেতা অনুড়া কুমারা দিশানায়েক এবং সাবেক প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপাকসার ছেলে শ্রীলঙ্কা পডুজানা পেরামুনার নমল রাজাপাকসা।
- Additional Resources:
- Additional Resources:
- Agro-Ocean
- Bangabandhu Development and Research Institute (BRDI)
- Bangabandhu's Bangladesh
- Bangladesh Heritage
- Bangladesh North American Journalists Network
- Bangladesh Heritage and Ethnic Society of Alberta (BHESA)
- Coastal 19
- Delwar Jahid's Biography
- Diverse Edmonton
- Dr. Anwar Zahid
- Edmonton Bichitra
- Edmonton Oaths
- Motherlanguage Day in Canada
- Samajkantha News
- Step to Humanity Bangladesh