Requirements not met
Your browser does not meet the minimum requirements of this website. Though you can continue browsing, some features may not be available to you.
Browser unsupported
Please note that our site has been optimized for a modern browser environment. You are using »an unsupported or outdated software«. We recommend that you perform a free upgrade to any of the following alternatives:
Using a browser that does not meet the minimum requirements for this site will likely cause portions of the site not to function properly.
Your browser either has JavaScript turned off or does not support JavaScript.
If you are unsure how to enable JavaScript in your browser, please visit wikiHow's »How to Turn on Javascript in Internet Browsers«.
অর্থনীতি
মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ
- Details
ঢাকা, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ (বাসস) : বিশ্বের বৃহত্তম হালাল শোকেস হিসেবে পরিচিত মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস-এর ২০তম আসরে অংশগ্রহণ করেছে বাংলাদেশ।
আজ ঢাকায় এক তথ্য বিবরণীতে বলা হয়, কুয়ালালামপুরে অবস্থিত মালয়েশিয়া ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড এন্ড এক্সিবিশন সেন্টারে (এমআইটিইসি) ১৭-২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত চার দিনব্যাপী এ আসরে খাদ্য ও পানীয়, মডেস্ট ফ্যাশন, ই-কমার্স, ইসলামিক ফিন্যান্স ও ফিনটেকসহ মোট ১৫টি ক্লাস্টারে ১০০০ এর অধিক বুথের মাধ্যমে বিশ্বের ৪৫টি দেশ এই মেলায় অংশগ্রহণ করেছে। মালয়েশিয়ার মিনিস্ট্রি অব ইনভেস্টমেন্ট, ট্রেড অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এবং মালয়েশিয়া এক্সটারনাল ট্রেড ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন (মেট্রেড) এই মেলার আয়োজন করে। এই মেলায় মালয়েশিয়ার হালাল ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন বারাহাদ (এইচডিসি) জিইসি ডেভেলপমেন্ট অব ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট অব মালয়েশিয়া (জেএকেআইএম) সহযোগী সংস্থা হিসেবে কাজ করছে।
এই মেলায় বাংলাদেশের ৫ টি শিল্প প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করেছে। খাদ্য ও পানীয়, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, ব্যবসায়িক চেম্বার এসব ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশ থেকে নওরিস ফুডস লিমিটেড, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, প্রাণ ফুডস, কে.এম.আর ক্রাফ্ট (লেদার গুডস) এবং মালয়েশিয়া -বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এ মেলায় অংশগ্রহণ করে। মালয়েশিয়াস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানসমূহকে নেটওয়ার্কিং, বিজনেস ম্যাচমেকিংসহ সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করছে।
আজ মেলার সমাপনী দিনে মেলা ও বাংলাদেশী স্টল পরিদর্শন করেন মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোঃ শামীম আহসান। তিনি বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে মালয়েশিয়ায় তাদের পণ্যের বাজার সম্প্রসারণে বিভিন্ন পরামর্শ দেন এবং হাইকমিশনের পক্ষ হতে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন। এ সময় মেট্রেড চেয়ারম্যান দাতো সেরি রিজাল মেরিকান নেইনা মেরিকান , প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা দাতুক মোহাম্মদ মুস্তফা আব্দুল আজিজ,ইভেন্ট প্রতিষ্ঠান কুবে ইনটিগ্রেটেড মালয়েশিয়ার পরিচালক (বিজনেস ইভেন্টস) ইউনিস লতিফ, বাংলাদেশ হাইকমিশনের কাউন্সিলর (কনস্যুলার) মোঃ মোরশেদ আলম, প্রথম সচিব (প্রেস) সুফি আব্দুল্লাহিল মারুফ, প্রথম সচিব (বাণিজ্যিক) প্রণব কুমার ঘোষসহ হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও প্রবাসী বাংলাদেশীরা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় উপস্থিত সাংবাদিকদের হাইকমিশনার শামীম আহসান জানান, মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশী পণ্যের ক্রমবর্ধমান চাহিদার প্রেক্ষাপটে হাইকমিশন বাংলাদেশী পণ্যের বাজার সম্প্রসারণের জন্য বিভিন্ন বাণিজ্য মেলায় অংশগ্রহণসহ অন্যান্য পরিকল্পনা নিয়ে সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। হালাল পণ্যের বাণিজ্য একটি ক্রমবর্ধমান সেক্টর । সাম্প্রতিক সময়ে হালাল পণ্যের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় হালাল বাণিজ্যের পরিমাণও ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশ বিশ্বের ৩য় মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ হলেও হালাল পণ্য বাণিজ্যে অনেক পিছিয়ে রয়েছে। মালয়েশিয়া হালাল বাণিজ্যে বিগত ১০ বছর ধরে শীর্ষ অবস্থান বজায় রেখেছে।
রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে সরকার প্রণোদণার পাশাপাশি অফশোর ব্যাংকিং আইন করেছে : অর্থ প্রতিমন্ত্রী
- Details
চট্টগ্রাম, ৯ মার্চ ২০২৪ (বাসস) : নবনিযুক্ত অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়েশা খান এমপি বলেছেন, রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে সরকার প্রণোদণার পাশাপাশি সম্প্রতি অফশোর ব্যাংকিং আইন পাশ করেছে জাতীয় সংসদে। আশা করছি, প্রবাসীদের কষ্টার্জিত অর্থ বৈধপথে দেশে পাঠাতে সরকার আরো ইতিবাচক পদক্ষেপ নেবে।
অর্থ প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর নিজ শহর চট্টগ্রামে প্রথমবার আজ সকালে সাংবাদিকদের সাথে মত বিনিময়কালে ওয়াসিকা আয়েশা খান এমপি এ কথা বলেন।
চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে মত বিনিময় অনুষ্ঠানে অর্থ প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ইপ্সিত স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে রেমিট্যান্সের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। প্রবাসীরা বৈধপথে তাদের উপার্জিত আয় দেশে পাঠাতে উদ্বুদ্ধ হওয়ার জন্য সরকার দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনেই অফশোর ব্যাংকিং আইন পাশ করেছে। আপনারা অফশোর ব্যাংকিং আইনের সুবিধাগুলো আপনাদের লেখনিতে তুলে ধরতে পারেন। এর আগে রেমিট্যান্সে বিশেষ প্রণোদনা চালু করা হয়েছে। সরকারের গৃহীত এসব পদক্ষেপ বেশি করে সাধারণ মানুষকে অবগত করতে সাংবাদিকরা ব্যাপক ভূমিকা রাখতে পারেন।
ওয়াসিকা আয়েশা খান বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ ধাপে ধাপে উন্নত দেশে উন্নীত হওয়ার পথে এগিয়ে চলছে। যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়নের পাশাপাশি দেশের প্রতিটি সেক্টর যাতে সমানতালে এগিয়ে যায় সেজন্য আমাদের সরকারের প্রয়াস অব্যাহত রয়েছে। দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে ছিন্নমূল পুনর্বাসন প্রকল্পসহ বহুমুখী উদ্যোগ চলমান রয়েছে।
অর্থ প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমার নিজের শহর চট্টগ্রাম। এখানেই জন্ম, এখানেই বেড়ে ওঠা এবং এখান থেকেই রাজনীতি শুরু করে আমি আজকের এ অবস্থানে এসেছি। স্বাভাবিকভাবে চট্টগ্রামের প্রতি আমার আলাদা করে টান থাকবে। আমি চেষ্টা করবো, আমার সাধ্যের মধ্যে থাকা সমস্ত সুযোগগুলো কাজে লাগিয়ে চট্টগ্রামকে এগিয়ে নেয়ার। আপনার আমার জন্য দোয়া করবেন, আমার সাথে থাকবেন এবং বর্তমান সরকার ও আমার ভালো কাজগুলো বেশি বেশি করে প্রচার করবেন।
মত বিনিময় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী এমপি ও চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এমএ সালাম।
অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১৯টি বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ
- Details
ঢাকা, ২১ নভেম্বর, ২০২৩ (বাসস) : অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে কনভেনশন ও এক্সিবিশন সেন্টারে তিন দিনব্যাপী ‘গ্লোবাল সোর্সিং এক্সপো মেলবোর্ন ২০২৩’ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনী আজ শুরু হয়েছে। এতে ক্যানবেরাস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনের উদ্যোগে ১৯টি বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর অর্থায়নে তৈরি পোশাক সামগ্রী প্রদর্শন করছে ১৫টি পোশাক উৎপাদক ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া তৈরি পোশাক ও গৃহসজ্জাসহ ৪টি অন্যান্য বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছে।
মেলবোর্নে গ্লোবাল সোর্সিং এক্সপোতে বাংলাদেশি রপ্তানি পণ্যসামগ্রীর প্রদর্শনী কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম আল্লামা সিদ্দীকী ও আয়োজক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী মেরি কিন্সেলা। এ সময় বাংলাদেশ হাইকমিশনের পলিটিক্যাল কাউন্সেলর তাহলীল দেলাওয়ার মুন এবং কমার্শিয়াল কাউন্সেলর রনি চাকমা উপস্থিত ছিলেন।
এ প্রদর্শনীতে বিশ্বের ২০টি দেশের প্রায় ৯০০ উৎপাদক ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার সিডনি ও মেলবোর্নে এ ধরনের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনী বছরে দু’বার অনুষ্ঠিত হয়। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে এ আয়োজন পণ্য প্রদর্শনী, নতুন বাজার অনুসন্ধান ও পারস্পরিক যোগাযোগ স্থাপনে আমদানি ও রপ্তানিকারক এবং উৎপাদক ও সরবরাহকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্লাটফর্ম হিসেবে কাজ করে।
অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যসামগ্রীর প্রায় শতকরা ৯৩ ভাগই তৈরি পোশাক সামগ্রী। বর্তমানে বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়ার ৩২তম বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার।
সংঘাতপূর্ণ রাজনীতিতে গণতান্ত্রিক শাসনের প্রাণশক্তি শান্তি ও সমৃদ্ধি বিনষ্ট করে দিবে
- Details
দেলোয়ার জাহিদ
সংঘাতপূর্ণ রাজনীতির আশংকা ও মারাত্মক হুমকির মুখে বাংলাদেশ । এর বিভাজনমূলক প্রকৃতি গণতান্ত্রিক সমাজের ভিত্তিকে দুর্বল করছে , প্রতিষ্ঠানের প্রতি আস্থা নষ্ট করছে , অগ্রগতিতে বাধা আসছে এবং অন্তর্ভুক্তি ও সমঝোতার নীতিগুলিকে ক্রমাগত দুর্বল করে তুলছে । গণতন্ত্র রক্ষার জন্য, নাগরিক, রাজনৈতিক নেতা এবং প্রতিষ্ঠানের জন্য গঠনমূলক সংলাপ প্রচার করা প্রয়োজন , পক্ষপাতের চেয়ে সাধারণ ভালোকে অগ্রাধিকার দেওয়া এবং জনসাধারণের বক্তৃতায় সম্মান ও সভ্যতার সংস্কৃতি গড়ে তোলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমেই আমরা আগামী প্রজন্মের জন্য একটি গণতান্ত্রিক শাসনের প্রাণশক্তি ও শক্তি রক্ষা করতে পারি। বাংলাদেশের দুটি প্রধান রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ (এ.এল) এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এর মধ্যে ক্রমবর্ধমান দ্বন্দ্ব নিয়ে শংকিত বোদ্ধা মহল । এটি দলগুলোর মধ্যে ক্রমবর্ধমান সহিংসতা এবং উত্তেজনাকে তুলে ধরে, বিশেষ করে আসন্ন সমাবেশের প্রেক্ষাপটে। উভয় পক্ষই দাবি করে যে তারা সহিংসতা চায় না, তবুও তারা অন্য পক্ষ দ্বারা উস্কানি দিলে প্রতিশোধ নিতে ও প্রস্তুত বলে মনে হয়।
সহিংসতা এড়াতে ছাড় দিতে বা অর্থপূর্ণ সংলাপে জড়িত হওয়ার জন্য উভয় পক্ষের ইচ্ছার অভাবকে নির্দেশ করেছে পরিস্থিতি ও পরিবেশ । ক্ষমতাসীন দলের বিরুদ্ধে বিরোধীদের অনুষ্ঠানের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তাদের সমাবেশের সময়সূচি তৈরি করার অভিযোগ রয়েছে, সরকার পক্ষ বৈরিতার পরিবেশ তৈরি করার জন্য দায়ী করছে বিরোধীদের।
সাধারণ জনগণের উপর এই দ্বন্দ্বমূলক রাজনীতির প্রভাব সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেরা , কারণ এটি দৈনন্দিন জীবনকে ব্যাহত করে এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকে নিরুৎসাহিত করে। এটি দেশের মঙ্গলের চেয়ে নিজেদের স্বার্থকে প্রাধান্য দেওয়ার জন্য দলগুলোর সমালোচনা করে।দলগুলোর কর্মকাণ্ডে একগুঁয়েমি যেখানে জনগণের স্বার্থের সেবা করার পরিবর্তে রাজনৈতিক ক্ষমতা এবং টিকে থাকাই যেন প্রধান ফোকাস বলে মনে হয়। তারা উভয় পক্ষের আবদ্ধ দৃষ্টিভঙ্গির বাইরে যাওয়ার এবং তাদের মতপার্থক্য শান্তিপূর্ণভাবে সমাধানের জন্য গঠনমূলক সংলাপে জড়িত হওয়ার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিচ্ছে না ।
বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য হুমকি হিসেবে দ্বন্দ্বমূলক রাজনীতিকে দায়ী করা যায় , কারণ এটি অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করে, সহিংসতাকে উৎসাহিত করে এবং জনগণকে রাজনৈতিক প্রক্রিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন করে। রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন এবং জাতির বৃহত্তর মঙ্গলের জন্য অর্থপূর্ণ আলোচনা এবং আপস করার জন্য উভয় পক্ষের কাছ থেকে একটি সত্যিকারের প্রতিশ্রুতির প্রত্যাশা সাধারণ জনগণের।
গণতন্ত্র, সরকার ব্যবস্থা হিসেবে, অন্তর্ভুক্তি, সমঝোতা এবং মতবিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধানের মৌলিক নীতির উপর নির্ভর করে। সাম্প্রতিক সময়ে, সংঘাতমূলক রাজনীতি গণতন্ত্রের মূলের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য হুমকি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। মেরুকরণ, প্রতিবন্ধকতাবাদ এবং সাধারণ ভালোর প্রতি অবহেলার বৈশিষ্ট্যযুক্ত, দ্বন্দ্বমূলক রাজনীতি গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের স্থিতিশীলতা ও কার্যকারিতা ক্ষুন্ন করে চলেছে । আমরা দ্বন্দ্বমূলক রাজনীতির পরিণতি এবং কেন এটি সমাজের গণতান্ত্রিক কাঠামোর জন্য একটি গুরুতর বিপদ সৃষ্টি করে তা অন্বেষণ করব।
দ্বন্দ্বমূলক রাজনীতি: গণতন্ত্রের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে। সমাজে মেরুকরণ এবং বিভাজন বাড়ছে, বাড়ছে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানে আস্থার ক্ষয়, বাড়ছে দমবন্ধ করা অগ্রগতি এবং নীতি পক্ষাঘাত, বাড়ছে সিভিল ডিসকোর্সের অবনতি, বাড়ছে সামাজিক সংহতির জন্য হুমকি... সংঘাতপূর্ণ রাজনীতিতে সামাজিক সংহতির কাঠামোকে ছিঁড়ে ফেলতে পারে। পার্থক্যের উপর জোর দিয়ে এবং বৈরিতা প্রচার করে, এটি একটি জাতির মধ্যে সম্প্রদায় এবং ভাগ হওয়া পরিচয়কে দুর্বল করে। যখন রাজনৈতিক নেতারা একে অপরকে বাক্যবানে আক্রমণ করে, তখন তা সাধারণ জনগণের মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারে, সামাজিক অস্থিরতা বাড়াতে পারে এবং সামাজিক বিভাজন আরও গভীর করতে পারে। সম্মিলিতভাবে এ পথে আসা চ্যালেঞ্জগুলোকে মোকাবেলা করতে ধৈর্য্য ও সহনশীলতার পরিচয় দিতে হবে ।
লেখক: একজন মুক্তিযোদ্ধা, বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র রিসার্চ ফ্যাকাল্টি সদস্য, সভাপতি, বাংলাদেশ উত্তর আমেরিকান জার্নালিস্ট নেটওয়ার্ক, আহ্ববায়ক, বাংলাদেশ নর্থ-আমেরিকান নির্বাচন পর্যবেক্ষণ হাব ও কানাডার বাসিন্দা।
- Additional Resources:
- Additional Resources:
- Agro-Ocean
- Bangabandhu Development and Research Institute (BRDI)
- Bangabandhu's Bangladesh
- Bangladesh Heritage
- Bangladesh North American Journalists Network
- Bangladesh Heritage and Ethnic Society of Alberta (BHESA)
- Coastal 19
- Delwar Jahid's Biography
- Diverse Edmonton
- Dr. Anwar Zahid
- Edmonton Bichitra
- Edmonton Oaths
- Motherlanguage Day in Canada
- Samajkantha News
- Step to Humanity Bangladesh