Requirements not met

Your browser does not meet the minimum requirements of this website. Though you can continue browsing, some features may not be available to you.


Browser unsupported

Please note that our site has been optimized for a modern browser environment. You are using »an unsupported or outdated software«. We recommend that you perform a free upgrade to any of the following alternatives:

Using a browser that does not meet the minimum requirements for this site will likely cause portions of the site not to function properly.


Your browser either has JavaScript turned off or does not support JavaScript.

If you are unsure how to enable JavaScript in your browser, please visit wikiHow's »How to Turn on Javascript in Internet Browsers«.


Your browser either has Cookies turned off or does not support cookies.

If you are unsure how to enable Cookies in your browser, please visit wikiHow's »How to Enable Cookies in Your Internet Web Browser«.

 

Select Language:

শীর্ষ সংবাদ

এই বিভাগে

বিজ্ঞাপন

  •  Bangladesh Heritage and Ethnic Society of Alberta · Promoter of Bangladeshi Culture and Heritage in and around Edmonton
  • R.S. Jeweler's in Bangladesh
  • Bangladesh PressClub Centre of Alberta (BPCA) · Professional Forum for Journalists and Media Associates
  • A Conceptual Perspective of Conflict Management, Book by Delwar Jahid
  • Delwar Jahid, S. · Commissioner of Oath in & for the Province of Alberta and Saskachewan
  • Mahinur Jahid Memorial Foundation (MJMF) · Supporter of Bangladeshi and Canadian Youth
  • Celebration of Mother Language, Culture and Heritage at MotherLanguageDay.ca
  • Samajkantha Online Inc. · The Voice of Society · Bengali online news magazine
  • Shores Canada Ltd. · The producer of classic and online media  with a slightly different touch.

Bengali Fonts

You need to install at least one Bengali font to read or write Bengali.

We offer a .ZIP-File true type font for download. Read the following installation instructions to see how to install the font.

বাংলাদেশের খবর

স্টেপ টু হিউম্যানিটি বাংলাদেশ  - "কোস্টাল১৯" সাধারণ সভায় আত্মপ্রকাশ ও জাতীয় কমিটি গঠন  

কুমিল্লা, বাংলাদেশ - ২৫ নভেম্বর, ২০২৩: আজকের গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট, বাংলাদেশ উত্তর আমেরিকান জার্নালিস্ট নেটওয়ার্ক আনুষ্ঠানিকভাবে "স্টেপ টু হিউম্যানিটি বাংলাদেশ " গঠন শীর্ষক একটি সাধারণ সভায় তার জাতীয় মানবিক এ উদ্যোগ  চালু করেছে। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন কানাডা প্রবাসী সাংবাদিক ও শিক্ষাবিদ দেলোয়ার জাহিদ, যিনি ১৯টি উপ-আঞ্চলিক জেলার ব্যক্তিদের জীবনযাত্রার উন্নতির কৌশল নির্ধারণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব এবং বিশেষজ্ঞদের একত্রিত করেন। ফোকাস ক্ষেত্রগুলির মধ্যে রয়েছে দারিদ্র্য বিমোচন, শিক্ষা, দক্ষ প্রশিক্ষণ, নারী ও শিশুর উন্নয়ন, স্যানিটেশন এবং স্বাস্থ্যসেবা।

দেলোয়ার জাহিদ, সম্প্রতি আন্তর্জাতিক দাতব্য সংস্থা স্টেপ টু হিউম্যানিটি অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাহী পরিচালক নিযুক্ত হন, সহযোগিতার উৎসকে তুলে ধরে একটি উদ্বোধনী বক্তৃতার মাধ্যমে এ কার্যক্রম শুরু করেন। তিনি শেয়ার করেছেন যে স্টেপ টু হিউম্যানিটি এসোসিয়েশন এই বছরের শুরুর দিকে বাংলাদেশ নর্থ আমেরিকান জার্নালিস্ট নেটওয়ার্কের সাথে অংশীদারিত্বে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে  বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের জলবায়ু পরিবর্তনের শিকারদের সহায়তা করার জন্য একটি বিশেষ প্রকল্প কমিটি গঠন ও করেছিল ।

তার অভিজ্ঞতার প্রতিফলন করে, জাহিদ বলেছেন, "গত ১০-১১ মাসে, আমি স্টেপ টু হিউম্যানিটি অ্যাসোসিয়েশনের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার বিশেষাধিকার পেয়েছি। ১২ নভেম্বর, তারা আমাকে নির্বাহী পরিচালকের দায়িত্ব অর্পণ করে এশিয়া ও আফ্রিকার উন্নয়নের দিকে কাজ করার ও  কম ভাগ্যবানদের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য ।"

জাহিদ ১৯টি উপ-আঞ্চলিক জেলায় জীবনযাত্রার মান বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন কৌশলগত দিক নিয়ে আলোচনার উপর জোর দিয়ে এই সহযোগিতার সময় হওয়া অগ্রগতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানান। প্রস্তাবিত উদ্যোগের মধ্যে রয়েছে দারিদ্র্য ও নিরক্ষরতা মোকাবেলা এবং স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্যসেবা সুবিধা প্রদানের জন্য ব্যাপক পরিকল্পনা।

বৈঠকে, ড. আনোয়ার জাহিদ, একজন বিশিষ্ট লেখক, গবেষক এবং উন্নয়ন পরিকল্পনাকারী, প্রধান আলোচক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, বাংলাদেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠী, বিশেষ করে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্ষতিগ্রস্তদের মুখোমুখি হওয়া চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় কৌশলগত পরিকল্পনার মুখ্য ভূমিকা তুলে ধরেন।

সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানী ও বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমির সাবেক পরিচালক ড. কামরুল হাসান। ড. কামরুল বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের জলবায়ু-আক্রান্ত জনগোষ্ঠীর সমাজতাত্ত্বিক জটিলতা মোকাবেলায় একটি চিন্তাশীল ও কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গির প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। তিনি জলবায়ু পরিবর্তনের মানবিক মাত্রা মোকাবেলায় সমাজবিজ্ঞানের গুরুত্ব স্বীকার করে একটি শক্তিশালী সংস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেন। 

অন্যান্য আলোচকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সাংবাদিক খায়রুল আহসান মানিক (ইউএনবি/কুমিল্লা), অধিকার ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক আলী আকবর মাসুম, নাসিমা আক্তার, প্রাক্তন পরিচালক, বার্ড, সাংবাদিক মোঃ সাজ্জাদ হোসেন (বাসস), সাংবাদিক শামসুল হাবিব (যুগান্তর), এবং অংশগ্রহণকারী ছিলেন এসরার জাহিদ ও  কোরা হাসান ইভানা।

সাংবাদিক খায়রুল আহসান জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে উপকূলীয় মৎস্যজীবী পরিবার গুলো যে চ্যালেঞ্জগুলো মুখোমুখি হচ্ছে তার টেকসই সমাধান খোঁজার ওপর জোর দেন। আলী আকবর মাসুম জলবায়ু পরিবর্তন-আক্রান্ত এলাকায় কাজের ধীরগতি এবং অ-টেকসই উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন, সুযোগ অন্বেষণ করার জন্য একটি জাতীয় সংস্থা গঠনের আহ্বান জানান। বাংলাদেশ একাডেমি ফর রুরাল ডেভেলপমেন্টের প্রাক্তন পরিচালক নাসিমা আক্তার নারী ও শিশুদের উন্নয়নের ওপর জোর দেন।

সাংবাদিক সাজ্জাদ হোসেন সুবিধাবঞ্চিত গোষ্ঠীতে নারীদের স্বাস্থ্য সচেতনতার ওপর জোর দেন এবং সংগঠনকে সচেতনতা গড়ে তোলার আহ্বান জানান। সাংবাদিক হাবিব তৃণভূমিতে (চর এলাকায়) মানুষের বিচ্ছিন্নতা ও দুর্ভোগের কথা তুলে ধরেন, মনোযোগ ও যত্নের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।

 

সভায় তিন বছরের জন্য একটি জাতীয় নির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়:

চেয়ারম্যানঃ ড. কামরুল হাসান

ভাইস-চেয়ারম্যান: খায়রুল আহসান মানিক ও  আলী আকবর মাসুম

সাধারণ সম্পাদকঃ মোঃ সাজ্জাদ হোসেন

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক: শামসুল হাবীব

অর্থ সম্পাদক: এম. ফিরোজ মিয়া

সদস্যঃ সোনিয়া রহমান

সদস্যঃ কোরা হাসান ইভানা

নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির সম্মতিতে, ড. আনোয়ার জাহিদ তার উপস্থাপন করা স্মারকলিপি এবং আর্টিকেল অব এসোসিয়েশন পেশ করলে সর্বসম্মতিক্রমে পাসের পর তিনি সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক হিসেবে নিযুক্ত হন।

বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনায় সৃষ্ট জাতীয় সংগঠনটির নাম হবে স্টেপ টু হিউম্যানিটি বাংলাদেশ এটি বিপুল জনগোষ্ঠীর জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে এবং লক্ষ্যযুক্ত উপ-আঞ্চলিক জেলাগুলিতে বসবাসকারী সম্প্রদায়ের উন্নতির জন্য সমন্বিত প্রচেষ্টার ইঙ্গিত দেয়।

এই উদ্যোগটি এগিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে, বাংলাদেশ উত্তর আমেরিকা জার্নালিস্ট নেটওয়ার্ক এবং স্টেপ টু হিউম্যানিটি অ্যাসোসিয়েশনের সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টা গুলি অভাবগ্রস্তদের জীবনকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করার ও প্রতিশ্রুতি দেয়, চাপের এ সমস্যাগুলি সমাধান করে এবং বাংলাদেশের জনগণের জন্য একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের পথ তৈরি করবে এ সংগঠন আশাবাদ প্রকাশ করেন.

 

 

ঢাকা, ১৫ এপ্রিল, ২০১৭ (বাসস) : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুক্রবার দৃঢ় আশা প্রকাশ করে বলেছেন, বাংলাদেশ আরো এগিয়ে যাবে এবং বাংলা নববর্ষে দেশের জনগণ সুন্দর জীবন পাবে।

তিনি বলেন, বিগত বছরের সকল ‘জঞ্জাল’ পরিষ্কার করে নববর্ষে বাংলাদেশ আরো এগিয়ে যাবে এবং দেশের জনগণ সুন্দর জীবন লাভের মাধ্যমে ‘আনন্দলোকে’ বাস করবে ইনশাআল্লাহ।

প্রধানমন্ত্রী আজ সকালে গণভবনে বাংলা নববর্ষ ১৪২৪ উপলক্ষে তাঁর দলের নেতা-কর্মীসহ সর্বস্তরের জনগণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে এই আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা গড়তে তাঁর দৃঢ় অঙ্গীকারের কথা পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস যে, আমরা এ লক্ষ্য অর্জনে সক্ষম হব।’

প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যের শুরুতে দেশের জনগণ ও প্রবাসী বাংলাদেশীদের নববর্ষের শুভেচ্ছা জানান।

তিনি বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে গণভবনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী শিল্পীদেরও ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, ‘এর মাধ্যমে নববর্ষের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান একটি নতুনমাত্রা পেল।’

এর আগে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছলে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা তাঁকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। এ সময় শিল্পী সুবীর নন্দী, লিলি ইসলাম, শামা রহমান ও অন্যান্যরা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত বৈশাখী সঙ্গীত ‘এসো হে বৈশাখ এসো এসো.... পরিবেশন করেন।

শেখ হাসিনা পরে বাঙ্গালির সমৃদ্ধ সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যে ধ্বনিত লোকগীতি ও বাউল সঙ্গীত, দেশাত্মবোধক গান, ভাওয়াইয়া, রবীন্দ্র সঙ্গীত, নজরুল সঙ্গীত, হাসন রাজা ও রজনীকান্তের গান উপভোগ করেন।

অনুষ্ঠানে সুবীর নন্দী, লিলি ইসলাম, শামা রহমান, দিনাত জাহান মুন্নী, শবনম শিউলী, ফকির মন্ডল ও দেশের অন্যান্য প্রখ্যাত শিল্পীরা সঙ্গীত পরিবেশন করেন।

আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ পরিবেশিত রবীন্দ্র নাথের ‘আনন্দলোকে ও মঙ্গল আলোকে’ সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্যদিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শেষ হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও নেতৃবৃন্দের সঙ্গে কণ্ঠ মেলান।

বাঙালির ঐতিহ্যবাহী মোয়া, মুড়কি, কদমা, জিলাপি ও অন্যান্য মিষ্টি দিয়ে অতিথিদের অনুষ্ঠানে আপ্যায়ন করা হয়।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য মো. ফারুক খান ও ড. আবদুর রাজ্জাক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, জাহাঙ্গীর কবির নানক ও আব্দুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ও আহমদ হোসেন, প্রচার সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, আইন বিষয়ক সম্পাদক আবদুল মতিন খসরু, জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

 

ঢাকা, ১৫ এপ্রিল, ২০১৭ (বাসস) : জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, আল্পনা একটি প্রত্যয়। এর মাধ্যমে পুরাতনকে বিদায় দিয়ে নতুন উদ্যোগে এগিয়ে যাওয়ার মাধ্যমে আমরা জাতি হিসেবে এগিয়ে যাব। তিনি বলেন, নববর্ষ আমাদের বাঙালী সংস্কৃতির প্রাণের উৎস। এর মাধ্যমে আমরা সকলে একত্রে মিলিত হই এবং নব অভিযাত্রার সফত গ্রহণ করি। এটাই আমাদের সংস্কৃতি এবং এটাই আমাদের ঐতিহ্য।

বৃহস্পতিবার রাতে এশিয়াটিক ইএক্সপি আয়োজিত আল্পনায় বাংলাদেশ ১৪২৪ শীর্ষক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ও সিপিএ নির্বাহী কমিটির চেয়ারপার্সন ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এমপি মানিকমিয়া এভিনিউ এ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে আল্পনা কার্যক্রমের উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন।