Requirements not met

Your browser does not meet the minimum requirements of this website. Though you can continue browsing, some features may not be available to you.


Browser unsupported

Please note that our site has been optimized for a modern browser environment. You are using »an unsupported or outdated software«. We recommend that you perform a free upgrade to any of the following alternatives:

Using a browser that does not meet the minimum requirements for this site will likely cause portions of the site not to function properly.


Your browser either has JavaScript turned off or does not support JavaScript.

If you are unsure how to enable JavaScript in your browser, please visit wikiHow's »How to Turn on Javascript in Internet Browsers«.


Your browser either has Cookies turned off or does not support cookies.

If you are unsure how to enable Cookies in your browser, please visit wikiHow's »How to Enable Cookies in Your Internet Web Browser«.

 

Select Language:

শীর্ষ সংবাদ

খেলাধুলা

Newsstream Contains
ESPNcricinfo News
FIFA.com News

পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়লো বাংলাদেশ

ইতিহাস গড়লো বাংলাদেশ, লিখলো রূপকথার গল্প। মুশফিক-মিরাজদের হাত ধরে বাংলার ক্রিকেটে উঠল নতুন সূর্য। আগে যা কখনো হয়নি তাই করে দেখাল টাইগাররা, প্রথমবারের মতো টেস্টে পাকিস্তানকে সিরিজ হারালো তারা। দিলো হোয়াইটওয়াশের লজ্জা। মঞ্চ প্রস্তুত ছিল। শুধু প্রয়োজন ছিল কোনো অঘটন ঘটতে না দেয়ার। সেই কাজটা খুব ভালো করেই করলেন মুমিনুল-মুশফিকরা। ৩ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার ১৪২ রানের ব্যবধান দেখেশুনেই পাড়ি দিলো বাংলাদেশ। রাওয়ালপিন্ডির দ্বিতীয় টেস্টে পাকিস্তানের বিপক্ষে পেল ৬ উইকেটের জয়। জয় থেকে ১৪২ রান পিছিয়ে থেকে মঙ্গলবার শেষ দিনে মাঠে নামে বাংলাদেশ। তবে শুরুটা ভালো হয়নি। আগের দিনের আগ্রাসন ধরে রাখতে পারেননি জাকির হাসান। আগের দিনের ৩১-এর সাথে আজ আর ৯ রান যোগ করে ফেরেন তিনি।

৫৮ রানে ভাঙে উদ্বোধনী জুটি। সাদমান ইসলাম খেলছিলেন দেখেশুনেই। তবে থিতু হয়েও ইনিংসটা বড় করতে পারেননি। ২৪ রান করে ধরেন সাজঘরের পথ। ৭০ রানে ২ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। সেখান থেকে দলের হাল ধরেন অধিনায়ক নাজমুল শান্ত। মুমিনুল হককে সাথে নিয়ে তৃতীয় উইকেট জুটিতে লড়াই করেন দু’জনে। খুব হিসাব করে খেলতে থাকেন দুই ব্যাটার। তাড়াহুড়ো করছেন না খুব একটা। তবে দলের ওপর চাপ আসতে দেননি। মধ্যাহ্ন বিরতিতে যাওয়ার আগেই দুজন মিলে গড়লেন পঞ্চাশছোঁয়া জুটি। বিরতির পর বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি শান্ত। সালমান আগার সাদামাটা এক বলে ক্যাচ দিয়ে ফিরেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। আউট হওয়ার আগে ৮২ বলে করেন ৩৮ রান। ভাঙে ৫৭ রানের জুটি। তবে মুমিনুল আর মুশফিক মিলে এগিয়ে নিতে থাকেন রান। তবে থিতু হওয়ার পর অযথা শট খেলতে গিয়ে বল আকাশে তুলে দেন মুমিনুল। শেষ হয় তার ৭১ বলে ৩৪ রানের ইনিংস। তখন জয় থেকে মাত্র ৩২ রান দূরে বাংলাদেশ। এই দূরত্ব ঘুচান সাকিব-মুশফিক। মুশফিক ৫১ বলে ২২ ও সাকিব অপরাজিত থাকেন ৪৩ বলে ২১ রানে। উল্লেখ্য, রাওয়ালপিন্ডিতে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে শুক্রবার মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ ও পাকিস্তান। যেখানে টসে হেরে আগে ব্যাট করে প্রথম ইনিংসে ২৭৪ রান করে স্বাগতিকরা। সর্বোচ্চ ৫৮ রান করেন সাইম আইয়ুব। ৫ উইকেট নেন মেহেদী মিরাজ, ৩ উইকেট যায় তাসকিনের ঝুলিতে। জবাবে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ২৬ রানে ৬ উইকেট হারালেও লিটন দাসের ১৩৮ রানের ইনিংসে ভর করে বিপদ কাটায় বাংলাদেশ। ৭৮ রানের ইনিংস খেলেন মেহেদী মিরাজ। ২৬২ রানে শেষ হয় বাংলাদেশের ইনিংস। ১২ রানের লিড পায় পাকিস্তান। লিড নিয়ে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় ইনিংসে অবশ্য খুব একটা সুবিধা করতে পারেনি পাকিস্তান। হাসান মাহমুদ আর নাহিদ রানার বোলিং তোপে আটকে যায় ১৭২ রানে। ফলে লিডসহ বাংলাদেশের লক্ষ্য দাঁড়ায় ১৮৫ রান। এরপর ব্যাট করতে নেমে ৭ ওভার শেষে বিনা উইকেটে ৪৩ রান তুলে বাংলাদেশ। তবে এরপরই আলোস্বল্পতার কারণে বন্ধ হয় খেলা। নির্ধারিত সময়ের প্রায় তিন ঘণ্টা আগেই শেষ হয় চতুর্থ দিন। ফলে খেলা গড়ায় রোমাঞ্চকর পঞ্চম দিনে।

 

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

পাকিস্তান ১ম ইনিংস: ২৭৪

বাংলাদেশ ১ম ইনিংস: ২৬২

পাকিস্তান ২য় ইনিংস: ১৭২

বাংলাদেশ ২য় ইনিংস: (লক্ষ্য ১৮৫) ৫৬ ওভারে ১৮৫/৪ (জাকির ৪০, সাদমান ২৪, শান্ত ৩৮, মুমিনুল ৩৪, মুশফিক ২২*, সাকিব ২১*; হামজা ১৪-৪-৪৬-১, শাহজাদ ৭-০-৪০-১, আবরার ১৪-৩-৪০-১, আলি ১৭-৩-৩৭-০, সালমান ৪-১-১৭-১)

 

ফল: বাংলাদেশ ৬ উইকেটে জয়ী

সিরিজ: দুই ম্যাচের সিরিজ বাংলাদেশ ২-০তে জয়ী

ম্যাচ সেরা: লিটন দাস

সিরিজ সেরা: মেহেদি হাসান মিরাজ

ঢাকা, ১৯ নভেম্বর, ২০২৪ (বাসস) : শোক ও ভালবাসায় স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের অধিনায়ক জাকারিয়া পিন্টুকে শেষ বিদায় জানিয়েছে ক্রীড়াঙ্গনের সর্বস্তরের মানুষ।

 

কিংবদন্তী এই ফুটবলার সোমবার দুপুর রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮১ বছর।

 

প্রিয় ক্লাব মোহামেডান স্পোর্র্টিং ক্লাব প্রাঙ্গনে সকালে পিন্টুর নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।

 

জানাজার আগে ঢাকা জেলা প্রশাসন থেকে বীর এই মুক্তিযোদ্ধাকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়।

 

পিন্টুকে শেষ বিদায় জানাতে মোহামেডান ক্লাবে এসেছিলেন পিন্টুর সতীর্থসহ ক্রীড়াঙ্গন সংশ্লিষ্ট অনেকেই।

 

ক্লাব প্রাঙ্গণের মাঠে ছোট্ট মঞ্চে রাখা হয় পিন্টুর মরদেহ। সেখানে ক্লাব, বিভিন্ন ফেডারেশন, অলিম্পিক এসোসিয়েশন, সাবেক খেলোয়াড়দের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।

 

মোহামেডানে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ও জানাজার পর জাকারিয়া পিন্টুর মরদেহ নিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন ভবনে। সেখানে তাকে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানান বাফুফের নির্বাহী কমিটির সদস্যরা। বাফুফে ভবনে তার দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।

 

মোহামেডান ও বাফুফেতে জানাজা শেষে জাতীয় প্রেসক্লাবে পিন্টুর তৃতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।

 

রোববার সন্ধ্যায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন পিন্টু। আরও কিছু গুরুতর শারীরিক সমস্যা ধরা পড়ায় তাঁকে রাখা হয়েছিল হাসপাতালের সিসিইউতে। আজ সোমবার দুপুর পৌনে ১২ টায় সেখানেই তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

 

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় দেশের শীর্ষ ফুটবলাররা গঠন করেছিলেন স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল। দেশের মানুষের মুক্তির পক্ষে বিশ্বজনমত তৈরি করেছিল এই স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল। জাকারিয়া পিন্টু ছিলেন স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের গর্বিত অধিনায়ক। জাকারিয়া পিন্টু একজন অসাধারণ ডিফেন্ডার ও জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক হিসেবে অমর হয়ে থাকবেন বাংলাদেশের ফুটবল ইতিহাসেও।

 

মুক্তিযুদ্ধের সময় স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল জাকারিয়া পিন্টুর নেতৃত্বে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ১৬টি ম্যাচে অংশ নিয়েছিল। এর ১২টিতেই জিতেছিল স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল। ওই ম্যাচের টিকিট বিক্রির অর্থ স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল তুলে দিয়েছিল মুক্তিযুদ্ধের তহবিলে।

 

১৯৭৩ সালে মালয়েশিয়ার মারদেকা কাপে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলকে নেতৃত্ব দেন জাকারিয়া পিন্টু। তিনি বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলেরও প্রথম অধিনায়ক। মোহামেডানের সাবেক এই তারকা সংগঠন হিসেবেও মোহামেডানের সঙ্গে নিজেকে জড়িয়ে রেখেছিলেন।

 

১৯৪৩ সালের ১ জানুয়ারি নওগাঁয় জন্ম নেওয়া এই কিংবদন্তির ফুটবলের শুরু পঞ্চাশের দশকের শেষ দিকে। ১৯৬১ সাল থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত টানা খেলেছেন মোহামেডানে। সেই ক্লাবের কোচ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। পরবর্তীতে এই ক্লাবেরই পরিচালক নির্বাচিত হয়েছিলেন।

 

১৯৯৫ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার ও ১৯৭৮ সালে জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার পেয়েছেন পিন্টু।

নড়াইল, ৮ মার্চ, ২০২৪ (বাসস): জাতীয় সংসদের হুইপ মাশরাফি বিন মর্তুজা এমপি বলেন, ‘সুুস্বাস্থ্য ও সুন্দর মনের অধিকারী হতে হলে প্রত্যেক ছেলে-মেয়েকে খেলাধুলায় মনোনিবেশ করতে হবে। প্রতিটি মানুষের জীবনে খেলাধুলা অত্যনাÍ  গুরুত্বপূর্ণ। নিজে একজন খেলোয়াড় হিসেবে বিশ্বাস করি  খেলোয়াড়রা প্রতিদিন  হারে, কিন্তু ঠিকই মাঠে যায় জিততে।’
নড়াইলে  চলমান ৩ দিনব্যাপী বঙ্গবন্ধু ৪৩তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি আজ শুক্রবার  এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, ‘প্রতিদিন আবার জেতার জন্য নতুন করে খেলার মাঠে নামে। এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীসহ খেলোয়াড়দের উদ্দেশ্যে মাশরাফি বলেন, আপনারা যা কিছু করবেন দেশের জন্য করবেন। জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সুনাম বয়ে আনতে তিনি ক্রীড়াবিদদের প্রতি উদাত্ত আহবান জানান।’
নড়াইল বীরশ্রেষ্ঠ নুর মোহাম্মদ স্টেডিয়ামে জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের সাবেক সচিব ও সাইক্লিং ফেডারেশনের সভাপতি কবির বিন আনোয়ার।
বাংলাদেশ সাইক্লিং ফেডারেশনের ব্যবস্থাপনায় ও নড়াইল জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহযোগিতায় এ  সাইক্লিং প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আশফাকুল হক চৌধুরী, পুলিশ সুপার মোহা: মেহেদী হাসান, সাইক্লিং ফেডারেশনের সহ-সভাপতি কাজী ইলিয়াস আহমেদ, সাধারন সম্পাদক মোহাম্মদ তাহের উল আলম, নড়াইল জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মিকু প্রমূখ।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী,বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি),বাংলাদেশ পুলিশ, বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি,ঢাকা জেলা ক্রীড়া সংস্থা, চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থা, স্বাগতিক নড়াইল জেলা ক্রীড়া সংস্থাসহ দেশের বিভিন্ন জেলা ক্রীড়া সংস্থার মোট ২৮টি দল  প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করছে।

 

আহমেদাবাদ, ২০ নভেম্বর ২০২৩ (বাসস/এএফপি) : রোববার আহমেদাবাদের ফাইনালের মধ্য দিয়ে পর্দা নেমেছে বিশ্বকাপ আসরের ১৩তম আসরের। 

আসরের শীর্ষ দশ ব্যাটার :

বিরাট কোহলি (ভারত) ৭৬৫ রান, রোহিত শর্মা (ভারত) ৫৯৭, কুইন্টন ডি কক (দক্ষিণ আফ্রিকা) ৫৯৪, রাচিন রবিন্দ্র (নিউজিল্যান্ড) ৫৭৮, ড্যারিল মিচেল (নিউজিল্যান্ড) ৫৫২, ডেভিড ওয়ার্নার (অস্ট্রেলিয়া) ৫৩৫, শ্রেয়াশ আয়ার (ভারত) ৫৩০, কে এল রাহুল (ভারত) ৪৫২, রেসি ফন ডার ডুসেন (দক্ষিণ আফ্রিকা) ৪৪৮, মিচেল মার্শ (অস্ট্রেলিয়া) ৪৪১।

শীর্ষ দশ বোলার : 

মোহাম্মদ সামি (ভারত) ২৪ উইকেট, এ্যাডাম জাম্পা (অস্ট্রেলিয়া) ২৩, দিলশান মাদুশাঙ্কা (শ্রীলংকা) ২১, জেরাল্ড কোয়েতজি (দক্ষিণ আফ্রিকা) ২০, জসপ্রিত বুমরাহ (ভারত) ২০, শাহিন শাহ আফ্রিদি (পাকিস্তান) ১৮, মার্কো জানসেন (দক্ষিণ আফ্রিকা) ১৭, মিচেল স্যান্টনার (নিউজিল্যান্ড) ১৬, হারিস রউফ (পাকিস্তান) ১৬, বাস ডি লিড (নেদারল্যান্ডস) ১৬, রবিন্দ্র জাদেজা (ভারত) ১৬, মিচেল স্টার্ক (অস্ট্রেলিয়া) ১৬, জস হ্যাজেলউড (অস্ট্রেলিয়া) ১৬।