উইনিপেগে বাংলা বিদ্যালয়ের কার্যক্রম ও বাংলাকেন্দ্রিক সংস্কৃতিবিকাশের বর্তমান ধারার প্রশংসাসহ দিবসটিকে বৈশ্বিক সাংস্কৃতিক সেতুবন্ধন হিসেব চিহ্নিত করে তিনি এরূপ সাংস্কৃতিক বহুত্বমূখী আয়োজনে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ হতে সম্ভাব্য সকল সহযোগিতা প্রদানেরও আশ্বাস দেন।
ম্যানিটোবায় এবারই প্রথমবারের মত একুশের প্রথম প্রহর উদযাপনের জন্য স্থপতি মেসবাহুল তারিক এবং স্থপতি জাহিদ হোসেন ও খাজা আব্দুল লতিফ একটি প্রতিস্থাপনযোগ্য শহিদ মিনার নির্মাণ করেন।
মনোজ্ঞ অডিও-ভিজ্যুয়াল উপস্থাপনার মাধ্যমে বাংলা ভাষা আন্দোলন ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের ইতিহাস, এবং মাতৃভাষায় শিক্ষা ও শিক্ষার মাধ্যমে মাতৃভাষা বিষয়ক মূল আলোচনাটি উপস্থাপন করেন বাংলা স্কুল ও শহিদ মিনার প্রকল্প বাস্তবায়নের প্রধান সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. হেলাল মহিউদ্দীন। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে চলতি বছরেই উইনিপেগে একটি স্থায়ী শহিদ মিনার নির্মাণের প্রক্রিয়া শুরু হবে।
উদযাপন পরিকল্পনা ও তত্ত্বাবধানে ছিলেন কানাডা-বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ড. খাজা আবদুল লতিফ, সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুন নবি, সাংস্কৃতিক সম্পাদক রেজা কাদির এবং ম্যানিটোবা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি রবিউল ইসলাম খান।
- << Prev
- Next