Requirements not met
Your browser does not meet the minimum requirements of this website. Though you can continue browsing, some features may not be available to you.
Browser unsupported
Please note that our site has been optimized for a modern browser environment. You are using »an unsupported or outdated software«. We recommend that you perform a free upgrade to any of the following alternatives:
Using a browser that does not meet the minimum requirements for this site will likely cause portions of the site not to function properly.
Your browser either has JavaScript turned off or does not support JavaScript.
If you are unsure how to enable JavaScript in your browser, please visit wikiHow's »How to Turn on Javascript in Internet Browsers«.
খেলাধুলা
নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপে উজ্জীবিত থাকতে চায় বাংলাদেশ
- Details
ঢাকা, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ (বাসস) : আসন্ন বিশ্বকাপের আত্মবিশ্বাসী হতে সফরকারী নিউজিল্যান্ডকে হারানোর লক্ষ্য নিয়ে আগামীকাল মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শুরু করছে বাংলাদেশ বাংলাদেশ ক্রিকেট দল।
একই ভেন্যুতে সিরিজের সবগুলো ম্যাচ শুরু হবে দুপুর ২টা থেকে।
ঘরের মাঠে নিজেদের সর্বশেষ সিরিজে আফগানিস্তানের কাছে ২-১ ব্যবধানে পরাজিত হয়েছিল যা ছিল ২০১৫ সালের পর ঘরের মাঠে টাইগার দলের তৃতীয় সিরিজ হার । এর মধ্যে একমাত্র ইংল্যান্ডের কাছে দু’বার সিরিজ হেরেছে বাংলাদেশ।
আফগানিস্তান সিরিজের পর এশিয়া কাপে জ¦লে উঠতে পারেনি বাংলাদেশ। কিন্তু সুপার ফোর পর্বের শেষ ম্যাচে আসরের চ্যাম্পিয়ন ভারতকে হারিয়ে স্মরণীয় সাফল্য অর্জন করে টাইগাররা।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজে অধিনায়ক সাকিব আল হাসান, নাজমুল হোসেন শান্তর মত দলের গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়দের বিশ্রাম দিয়েছে বাংলাাদেশ। দলে ফিরিয়ে আনা হয়েছে তামিম ইকবাল এবং মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের মত অভিজ্ঞ খেলোয়াড়দের।
চলতি বছরের মার্চে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের পর দল থেকে বাদ পড়া মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের কাছে এটি মূলত নিজেকে প্রমানের মঞ্চ।
বিশ্বকাপের আগে খেলা মধ্যে থাকার জন্য এই সিরিজটি পিঠের ইনজুরি থেকে সুস্থ হয়ে উঠা তামিমের জন্যও গুরুত্বপুর্ন।
বিশ্বকাপে জাতীয় দলে নিজেদের সুযোগের পথ তৈরি করতে পারে এমন কিছু খেলোয়াড়দের নিয়ে এ সিরিজের জন্য দল সাজিয়েছে টিম ম্যানেজমেন্ট। নিউজিল্যান্ডও নিজেদের প্রথম সারির খেলোয়াড়দের বিশ্রাম দিয়েছে। আপাত দৃষ্টে মনে হচ্ছে উভয় দলই এমন কিছু খেলোযাড় রেখেছে যারা ব্যক্তিগত পারফরমেন্স দিয়ে জ¦লে ওঠার পাশাপাশি বিশ্বকাপ দলে সুযোগের জন্য নিজেদের অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করে তোলা।
সাকিব আল হাসানের অনুপস্থিতিতে বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দিবেন লিটন দাস। তার মতে, দল না জিতলে ব্যক্তিগত পারফরমেন্স তেমন একটা গুরুত্বপূর্ন নয়।
লিটন আজ বলেন, ‘আপনি পাঁচ উইকেট নিতে পারেন বা সেঞ্চুরি করতে পারেন, কিন্তু ম্যাচ হেরে গেলে এমন পারফরমেন্স গুরুত্বপূর্ণ নয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘দেশের জন্য দলের হয়ে সিরিজ জয় করার চেয়ে বড় কিছু নেই। সিরিজ জয়ের জন্যই আমরা লড়াই করবো। আমরা আমাদের সেরা খেলাটাই খেলতে চাই।’
১৩ বছর ধরে বাংলাদেশকে নিজ মাটিতে হারাতে পারেনি নিউজিল্যান্ড। সঙ্গত কারণেই এমন রেকর্ড সফরকারীদের জন্য মোটেও আত্মবিশ^াসী করার মত নয়। বাংলাদেশ সফরে সর্বশেষ ২০০৮ সালে টাইগারদের ২-১ ব্যবধানে হারিয়ে সিরিজ জিতেছিল নিউজিল্যান্ড।
এরপর ২০১০ সালে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে ৪-০ ব্যবধানে হারের লজ্জা পায় নিউজিল্যান্ড। সিরিজের একটি ম্যাচ বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হয়েছিলো। জিম্বাবুয়ে এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজকে বাদ দিয়ে প্রথমবারের মতো শীর্ষ কোন দলকে হারিয়েছিলো বাংলাদেশ।
সর্বশেষ ২০১৩ সালে তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশের কাছে হোয়াইটওয়াশ হয়েছিল নিউজিল্যান্ড।
তবে সর্বশেষ ২০২১ সালে বাংলাদেশ সফরে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে বাংলাদেশ কাছে ৩-২ ব্যবধানে হেরেছিল কিউইরা।
বাংলাদেশ সিরিজে দলকে নেতৃত্ব দেয়া লুকি ফার্গুসন, ট্রেন্ট বোল্ট, রাচিন রবীন্দ্র, ইশ সোধি এবং উইল ইয়ংসহ বিশ^কাপ দলে জায়গা পাওয়া মাত্র পাঁচ খেলোয়াকে ঢাকা পাঠিয়েছে নিউজিল্যান্ড।
ফার্গুসন বলেন, ‘বাংলাদেশে খেলার চ্যালেঞ্জ সর্ম্পকে আমরা জানি। নিজেদের কন্ডিশনে তারা খুবই শক্তিশালী দল। তবে আমরা আমাদের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করবো।’
সব মিলিয়ে এ পর্যন্ত ৩৮টি ওয়ানডেতে মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড। এরমধ্যে বাংলাদেশ জিতেছে ১০টিতে এবং হেরেছে ২৮টিতে।
ওয়ানডে ফরম্যাটে সর্বশেষ ২০১৭ সালে কার্ডিফে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়েছিলো বাংলাদেশ। ঐ অবিস্মরনীয় জয়ের পর নিউজিল্যান্ডের কাছে টানা সাত ম্যাচে হেরেছে টাইগাররা।
তবে হারের বৃত্ত থেকে বেড়িয়ে আসতে এটাই বাংলাদেশের সামনে সেরা সেরা সময় এবং নিজেদের মাঠে স্পষ্টতভাবে ফেভারিট টাইগাররা।
বাংলাদেশ দল : লিটন দাস (অধিনায়ক), তামিম ইকবাল, সৌম্য সরকার, এনামুল হক বিজয়, তাওহিদ হৃদয়, মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ, নুরুল হাসান সোহান, মাহেদি হাসান, নাসুম আহমেদ, মুস্তাফিজুর রহমান, তানজিম হাসান সাকিব, তানজিদ হাসান তামিম, জাকির হাসান, রিশাদ হোসেন, সৈয়দ খালেদ আহমেদ।
নিউজিল্যান্ড দল : লুকি ফার্গুসন (অধিনায়ক), ফিন অ্যালেন, চাদ বোয়েস, উইল ইয়ং, টম ব্লান্ডেল, ডিন ফক্সক্রফট, হেনরি নিকোলস, রাচিন রবীন্দ্র, কোল ম্যাককোঞ্চি, ডেন ক্লিভার, কাইল জেমিসন, এডাম মিলনে, ইশ সোধি, ব্লেয়ার টিকনার ও ট্রেন্ট বোল্ট।
আবারো ভালো বন্ধু হয়ে উঠবে কোহলি ও স্মিথ : ক্লার্ক
- Details
নয়া দিল্লি, ১৫ এপ্রিল ২০১৭ (বাসস) : ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) চলমান আসরের ধারাভাষ্যকার হিসেবে বর্তমানে ভারতে আছেন অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম সেরা সাবেক অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক। ধারাভাষ্য দেয়ার মাঝেই বর্তমান ক্রিকেটের পরিস্থিতির সাথে টুয়েন্টি টুয়েন্টি ক্রিকেট পার্থক্য, কিছুদিন আগে শেষ হওয়া ভারত-অস্ট্রেলিয়া সিরিজের পাশাপাশি নিজের বর্তমান অভিজ্ঞতা নিয়ে কথা বললেন ক্লার্ক। তার সেই সাক্ষাৎকারের অংশ তুলে ধরা হলো।
প্রশ্ন : আইপিএলের কমেন্ট্রি বক্সের অভিজ্ঞতা ?
মাইকেল ক্লার্ক : দুর্দান্ত, অসাধারন। এবি ডিভিলিয়ার্স-বিরাট কোহালি-ক্রিস গেইলদের মতো ব্যাটসম্যানকে লাইভ দেখতে পারাটা একটা বিরাট প্রাপ্তি। আমি তো বিস্মিত হয়ে যাচ্ছি এখনকার ক্রিকেটারদের কান্ডকারখানা দেখে! কারও স্ট্রাইক রেট ১৬০! কারও ১৮০! কারও আবার ২২০! আমি দেখছি আর ভাবছি, হচ্ছেটা কী এসব। আমরা কি দু’শো বছর আগে ক্রিকেট খেলতাম নাকি? আমাদের সময়ে তো ৯০ বা ১০০ স্ট্রাইক রেট থাকলেই বলা হতো, এ বিধ্বংসী ব্যাটসম্যান। তখন অ্যাডাম গিলক্রিস্ট বা ম্যাথু হেইডেনকে দেখে আমরা বলাবলি করতাম, কী পেটায় রে বাবা! এখনকার ব্যাটসম্যানরা যেটা করছে, সেটা ¯্রফে অবিশ্বাস্য। খেলার খুবই উন্নতি হচ্ছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, দর্শকদের বিনোদন বেড়ে গিয়েছে। এই কারণে দর্শক বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে আইপিএলের অবদান স্বীকার করতেই হবে।
প্রশ্ন : আইপিএল খেলেছেন মাত্র একটা মৌসুম। তাও অল্প কিছু ম্যাচ। অথচ, ধারাভাষ্যকার হিসেবে সব ম্যাচে হাজির। কী মনে হয়, খেলাটাকেই বদলে দিয়েছে আইপিএল?
মাইকেল ক্লার্ক : আমি অনুশোচনায় ভুগি না। আইপিএল খেললাম না বলে দুঃখ নেই। আইপিএল খেলাটাকেই শুধু বদলে দেয়নি, বদলে দিয়েছে ভাল’র জন্য। এখন যে গতিতে তরুণ ক্রিকেটারেরা উঠে আসছে, সেটা সম্ভব হচ্ছে ¯্রফে আইপিএলের জন্য। আমি যখন খেলছিলাম, তখনও প্রধান ফরম্যাট ছিল টেস্ট ক্রিকেট। তার সঙ্গে ছিল ওয়ানডে। বিশ্বকাপের জন্য সেটাও খুব বড় ফরম্যাট। টি-টোয়েন্টি তখন সবে শুরু । তাই খুব বেশি খেলার সুযোগ হয়নি আমার। এখন ভাবলে মনে হয়, ইয়েস, এখন ক্রিকেট খেললে আইপিএল খেলতে আমি খুবই আগ্রহী হতাম। পারলাম না বলে অনুশোচনা নেই। কিছুটা হতাশা আছে। অনুশোচনা হয় না কারণ আমার সময়কার সেরা দু’টো ফর্ম্যাটে আমি সেরাটা দিতে পেরেছি।
প্রশ্ন : কিন্তু ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা যে বলে থাকেন, টি-২০ মানেই ধুমধাড়াক্কা ক্রিকেট। টি-২০ ক্রিকেটের জন্য টেস্টর ক্রিকেট ধ্বংস হয়ে যাবে!!!
মাইকেল ক্লার্ক: এই বিশ্লেষনটা কখনও আমার মাথাতে ঢুকল না। আমি তো দেখছি, যারা টি-২০র সেরা ক্রিকেটার তারাই ওয়ানডের সেরা, তারাই আবার টেস্ট ক্রিকেটকে শাসন করছে। আমি তিনটে নাম বলছি। এবি ডিভিলিয়ার্স, বিরাট কোহালি, স্টিভ স্মিথ। এরাই তো ব্যাটিংয়ে টপ থ্রি। যেমন পাঁচ দিনের টেস্টে, তেমনই সীমিত ওভারের ক্রিকেটে। এবি সেদিন যখন দুর্ধর্ষ ইনিংসটা খেলছিল, আমি কমেন্ট্রি করছিলাম। আমি বলেছিলাম, টি-টোয়েন্টিকে অনেকে ধুমধাড়াক্কা ক্রিকেট বলে। কিন্তু এখানে এবি-র ব্যাটিংয়ে যে টেকনিক দেখতে পাচ্ছি, সেটা দেখার জন্য সহ¯্র মাইল হেঁটে আসতেও আমি রাজি।
প্রশ্ন : তরুন ক্রিকেটারদের উদ্দেশে আপনার উপদেশ কী হবে?
মাইকেল ক্লার্ক: টেকনিকের দিকে মন দাও। ওটাই হল আসল ভিত। ব্যাটিং জিনিসটা হল বাড়ি বানানোর মতো। প্রথম লক্ষ্য শক্ত ভিত তৈরি করা। তোমার ভিত যদি শক্ত হয়, পঁচিশ তলা বাড়িও বানাতে পারবে, পাঁচ তলাও পারবে। কারও টেকনিক ভাল হওয়া মানে সে সব ধরনের ক্রিকেটে সফল হবে।
প্রশ্ন : টেকনিক থাকার পরও তিন ধরনের ক্রিকেটে কী করে উন্নতি করবে?
মাইকেল ক্লার্ক : একটা একটা করে ধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে নিজেকে। টেকনিকটা ভিত করে নানা রকম স্কিল আয়ত্ব করতে হবে। তিন ধরনের ক্রিকেটে তিন রকম মানসিকতা থাকতে হবে। টি-টোয়েন্টি খুব আক্রমণাত্মক একটা ফরম্যাট। সেটার জন্য খুব আগ্রাসী মনোভাব রাখতে হবে। ওয়ানডেতে একটু ধরে খেলার সুযোগ থাকে। টেস্টের জন্য মাথায় রাখতে হবে যে, দীর্ঘক্ষণ ব্যাট করাটাই আসল। আমার কাছে পারফেক্ট ক্রিকেটার হল সে-ই যে সব ধরনের ফর্ম্যাটে সফল হওয়ার ক্ষমতা রাখে।
প্রশ্ন : ভারত-অস্ট্রেলিয়া সিরিজে স্লেজিং নিয়ে এত তীব্রতা, এত তিক্ততা হল, এটা কি সমর্থনযোগ্য?
মাইকেল ক্লার্ক: আমার মনে হয়, মিডিয়া ব্যাপারটাকে আরও বাড়িয়ে তুলেছিল। শেষ পর্যন্ত তো দেখলাম, লড়াইটা হয়ে দাঁড়িয়েছে দু’দেশের মিডিয়ার মধ্যে। আমি তো সে দিন কমেন্ট্রি করতে গিয়েও বললাম, যাদের স্লেজিং নিয়ে এত কথা ওঠে, তারা সবাই এখন আইপিএলে বিভিন্ন দলের অধিনায়ক। স্টিভ স্মিথ, বিরাট কোহালি, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, রোহিত শর্মা। এরা যখন দেশের হয়ে পরস্পরের বিরুদ্ধে লড়বে, এক ইঞ্চি ছেড়ে দেবে না। তখন পরস্পরের দিকে তেড়ে যেতে দেখা যাবে। আর সেটাই তো হওয়া উচিত। আমার কাছে খেলার মন্ত্রটাই তো সেটাই- মাঠে নামব জেতার জন্য। অন্য কোনও কিছুর সঙ্গে আপস করা যাবে না। তা বলে কি সেই তিক্তটাই মনে রাখব নাকি? বিরাট যতই বলুক, ও নিজেও মনে রাখার ছেলে নয়। ওরা ঠিকই মাঠের বাইরে অস্ট্রেলিয়ার খেলোয়াড়দের সাথে বন্ধুত্ব করে ফেলবে।
প্রশ্ন : আপনি কি নিশ্চিত, আবার খেলতে নামলে কোহলি-স্মিথরা স্বাভাবিক থাকতে পারবে?
মাইকেল ক্লার্ক : সবাই মনে রাখবে স্কোরলাইনটাই। ভারত ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতেছিল। আমাদের দেশে বলাবলি হবে যে, অস্ট্রেলিয়ার তরুণ একটা টিম দারুণ লড়েছিল। হেরে গেলেও মাথা উঁচু করে ফিরেছিল। এরপর ভারত হয়তো পরের গ্রীষ্মে অস্ট্রেলিয়ায় আসবে। তখন আবার ফাটাফাটি ক্রিকেট হবে। তখন আবার কেউ কাউকে ছাড়বে না। আমি আশা করব, ক্রিকেট ভক্তরা দু’টো দারুণ টিমের প্রতিদ্বন্দ্বিতা উপভোগ করবে। খুব হাড্ডাহাড্ডি সিরিজ হবে আবার, তবে সিরিজটা শেষ হয়ে গেলে কোহলি-স্মিথ আবারও বন্ধু হয়ে যাবে।
প্রশ্ন : এবারের আইপিএলে কলকাতা নাইট রাইডার্সকে কেমন দেখছেন?
মাইকেল ক্লার্ক : খুবই ভালো। আমি কেকেআরের ম্যাচেই বেশি কমেন্ট্রি করছি বলে ওদের টিমটা খুঁটিয়ে দেখছি। ক্রিস লিনের জন্য আমার খারাপ লাগছে। ওর সঙ্গে গৌতম গম্ভীরের ওপেনিং জুটি তৈরি করাটা এ বারে কেকেআরের মাস্টারস্ট্রোক ছিল। আমার মনে হয়েছিল, এই আইপিএলে সেরা ওপেনিং কম্বিনেশন ওটাই ছিল। গম্ভীর আর লিন। কিন্তু দুর্ভাগ্য ছেলেটার, চোট লেগে বাদ পড়লো। আমার মনে হয় নাইট রাইডার্স ও সানরাইজার্স হায়দারাবাদ এ বারের আইপিএল জেতার ব্যাপারে দু’টো ফেভারিট টিম।
প্রশ্ন : কেকেআরে কোন খেলোয়াড়কে আপনার ভালো লাগে?
মাইকেল ক্লার্ক : অধিনায়ক গম্ভীরকে। দারুণ একটা ছেলে। খুব ভাল ব্যাটসম্যান আর দুর্দান্ত ক্যাপ্টেন। কেকেআরের স্পিন বিভাগটাও আমার খুব ভাল লাগে। খুব শক্তিশালী স্পিন বিভাগ ওদের।
গণহত্যা স্মরণ ও স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এম,জে,এম,এফ এর ফুটবল টুর্নাম্যান্ট অনুষ্ঠিত
- Details
মঙ্গলবার, মার্চ ২১, ২০১৭ মাহিনুর জাহিদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন (এম,জে,এম,এফ বাংলাদেশ স্পোর্টস ক্লাব) এর উদ্যোগে ২৫শে মার্চ ৭১ এর গণহত্যাকে স্মরণ এবং ২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এডমন্টন শহরের কিলার্নি বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে একটি ফুটবল টুর্নাম্যান্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে।
তিনটি স্থানীয় ফুটবল দল এম,জে,এম,এফ বাংলাদেশ স্পোর্টস ক্লাব, বাংলাদেশ প্রেসক্লাব অব আলবার্টা ( বিপিসিএ) ও বাংলাদেশ হেরিটেজ মিউজিয়াম টুর্নামেন্ট এ খেলায় অংশ নেয়। চূড়ান্ত খেলায় 2-2 গোলে যৌথভাবে চ্যাম্পিয়ানশীপ অর্জন করে বিপিসিএ ও এম,জে,এম,এফ .
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, কানাডা,এর নির্বাহী ও বাংলাদেশ প্রেসক্লাব অব আলবার্টা সভাপতি দেলোয়ার জাহিদ প্রধান অতিথি হিসেবে ট্রফি বিতরণ করেন. অনুষ্ঠানে এম,জে,এম,এফ বাংলাদেশ স্পোর্টস ক্লাব সভাপতি আহসান উল্লা সভাপতিত্ব করেন।
ট্রফি বিতরণ কালে মুক্তিযোদ্ধা দেলোয়ার জাহিদ বলেন, বিশ্বে হত্যা, সন্ত্রাস এবং উগ্রবাদিতা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। ১৯৭১ এ স্বাধীনতার জন্য লক্ষ লক্ষ বাঙ্গালীকে জীবন দিতে হয়েছে. ২৫শে মার্চের কালরাতে শুরু হওয়া হত্যাযজ্ঞে শহীদদের আমরা স্বশ্রদ্ধ চিত্তে স্মরণ করি। স্বশ্রদ্ধ চিত্তে স্মরণ করি শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সহ সকল শহীদদের. আগামী প্রজন্মকে শান্তির জন্য প্রয়োজনে যুদ্ধ করার আহ্বান জানান তিনি.
তরুণদের প্রতি মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমুন্নত ও সম্প্রদায়ের সামাজিক পরিবর্তনের জন্য আহ্বান জানান প্রধান অতিথি.
অংশ গ্রহনকারী খেলোয়াড়দের মধ্যে ছিলেন রনি, শান, নিগার, রবিন, জুয়েল, তানভির, বাশার, সিফাত, আহাদ, রকি, রুবেল, রাসেল, জাবেদ, সালা, সাব্রী প্রমুখ।
পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানকালীন সময়ে সভাপতি আহসান উল্লাহ একুশে যুব পুরস্কার ২০১৭ প্রাপ্ত রবিন এবং সালাকে পরিচয় করিয়ে দেন।
মাহিনুর জাহিদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন (MJMF) বর্তমানে এম,জে,এম,এফ বাংলাদেশ ক্রীড়া ক্লাব নামকরণ করা হয়েছে, এডমন্টন ভিত্তিক একটি অরাজনৈতিক এবং অলাভজনক সংস্থা, যা বাংলাদেশী -কানাডিয়ানদের তাদের সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া কার্যক্রম সম্প্রসারন করে চলেছে।
ছবিতে: মুক্তিযোদ্ধা দেলোয়ার জাহিদ ট্রফি ও পুষ্ককবিতরন করছেন এবং বক্তব্য রাখছেন.
কানাডায় মাহিনুর জাহিদ মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশানের ক্রিকেট টুর্ণাম্যান্ট অনুষ্ঠিত প্রেসক্লাব চেম্পিয়ান এমজেএমএফ রানার্স আপ
- Details
???????, ???????? (????? ?) ? ?? ??????????? ?????? ??????? ??????? ????? ??????? ?????? ????? ???? ???????? ?? ???????? ?????????? ???? ???????? ??????? ?????????????. ???????? ?????????? ?? ????? ??? ???/ ???????? ?? ????? ??? ???? ??? ??? ????????????? ? ??????? ???????????? ???????????? ????? ????? ??? ???????? ?????????? ??????? ?? ???????? ??? ??????? ????? ????????? ?????????? ??????? ?? ????? ???? ??????????? ??????? ???? ???????? ?????????? ??????? ?? ????????? ?????? ??????? ?????.
- Additional Resources:
- Additional Resources:
- Agro-Ocean
- Bangabandhu Development and Research Institute (BRDI)
- Bangabandhu's Bangladesh
- Bangladesh Heritage
- Bangladesh North American Journalists Network
- Bangladesh Heritage and Ethnic Society of Alberta (BHESA)
- Coastal 19
- Delwar Jahid's Biography
- Diverse Edmonton
- Dr. Anwar Zahid
- Edmonton Bichitra
- Edmonton Oaths
- Motherlanguage Day in Canada
- Samajkantha News
- Step to Humanity Bangladesh