Requirements not met

Your browser does not meet the minimum requirements of this website. Though you can continue browsing, some features may not be available to you.


Browser unsupported

Please note that our site has been optimized for a modern browser environment. You are using »an unsupported or outdated software«. We recommend that you perform a free upgrade to any of the following alternatives:

Using a browser that does not meet the minimum requirements for this site will likely cause portions of the site not to function properly.


Your browser either has JavaScript turned off or does not support JavaScript.

If you are unsure how to enable JavaScript in your browser, please visit wikiHow's »How to Turn on Javascript in Internet Browsers«.


Your browser either has Cookies turned off or does not support cookies.

If you are unsure how to enable Cookies in your browser, please visit wikiHow's »How to Enable Cookies in Your Internet Web Browser«.

 

Select Language:

শীর্ষ সংবাদ

এই বিভাগে

বিজ্ঞাপন

  •  Bangladesh Heritage and Ethnic Society of Alberta · Promoter of Bangladeshi Culture and Heritage in and around Edmonton
  • R.S. Jeweler's in Bangladesh
  • Bangladesh PressClub Centre of Alberta (BPCA) · Professional Forum for Journalists and Media Associates
  • A Conceptual Perspective of Conflict Management, Book by Delwar Jahid
  • Delwar Jahid, S. · Commissioner of Oath in & for the Province of Alberta and Saskachewan
  • Mahinur Jahid Memorial Foundation (MJMF) · Supporter of Bangladeshi and Canadian Youth
  • Celebration of Mother Language, Culture and Heritage at MotherLanguageDay.ca
  • Samajkantha Online Inc. · The Voice of Society · Bengali online news magazine
  • Shores Canada Ltd. · The producer of classic and online media  with a slightly different touch.

Bengali Fonts

You need to install at least one Bengali font to read or write Bengali.

We offer a .ZIP-File true type font for download. Read the following installation instructions to see how to install the font.

দেশের খবর

 

কুমিল্লা (দক্ষিণ), ৯ মার্চ, ২০২৪ (বাসস) : উপ-নির্বাচনের বেসরকারিভাবে ঘোষিত ফলাফলে কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের (কুসিক) মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন তাহসীন বাহার সূচনা।
আওয়ামী লীগের স্থানীয় সংসদ সদস্য হাজী আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারের মেয়ে তাহসীন বাহার সূচনা বাস প্রতীকে পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৮৯০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী বিএনপি থেকে বহিস্কৃত স্বতন্ত্র প্রার্থী, সাবেক মেয়র মনিরুল হক সাক্কু টেবিল ঘড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ৮৯৭ ভোট।
কুমিল্লা জিলা স্কুল অডিটেরিয়ামে সিটি নির্বাচনের ফলাফলের জন্য তৈরি করা অস্থায়ী মঞ্চে রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ফরহাদ হোসেন আজ শনিবার রাতে এই ফলাফল ঘোষণা করেন।
কমিশন ঘোষিত ফলাফলে বিএনপি থেকে বহিস্কৃত অপর প্রার্থী নিজাম উদ্দিন কায়সার ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ১৩ হাজার ১৫৫ ভোট এবং আওয়ামী লীগের অপর প্রার্থী নূর-উর রহমান তানিম (হাতি) প্রতীকে পেয়েছেন ৫ হাজার ১৭৩ ভোট ।

ঢাকা, ৯ মার্চ, ২০২৪ (বাসস) : ডাক্তার ও রোগীদের ভালো সম্পর্ক অনেক কিছুর উপর নির্ভর করছে। একটি হাসপাতালের সুনাম শুধু ডাক্তারদের উপর নির্ভর করে না। পরিচালক থেকে শুরু করে অধ্যাপক, নার্স, ওয়ার্ডবয়, পরিচ্ছন্নতা কর্মীসহ সবার উপর নির্ভর করে।
আজ শনিবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) এ ব্লক অডিটোরিয়ামে এমডি/ এমএস প্রোগ্রাম ফেইজ-এ ভর্তিকৃত রেসিডেন্টদের ইনডাকশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত  লাল সেন প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
তিনি নবীন চিকিৎসকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, আমি বিশ্বাস করি,আমরা চিকিৎসকদের মান সম্মান এমন এক জায়গায় নিয়ে যেতে পারব। কোন একদিন এই দেশের মানুষ চিকিৎসকদের দেখলে শ্রদ্ধায় অবনত হবে। এদেশের সাধারণ মানুষ বেশী কিছু চায় না। এটি করতে হলে তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে হবে, তাদের সেবা দিতে হবে। কেমন আছেন এটুকু বলা-এগুলো তাদের চাওয়া-পাওয়া। সুতরাং চিকিৎসকদের একটু ধৈর্য ধরে রোগীদের কথা শুনতে হবে, ধৈর্য নিয়ে রোগীদের সেবা দেয়াকে গুরুত্ব দিতে হবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা। সভাপতিত্ব করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের  উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো: শারফুদ্দিন আহমেদ।
এবার ইনডাকশন প্রোগ্রামে ১ হাজার ৪’শ ২৩ জন চিকিৎসক অংশ নিয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক হবার জন্য শপথ গ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানে রেসিডেন্টদের শপথ বাক্য পাঠ করান বিএসএমএমইউ উপাচার্য।
সভাপতির বক্তৃতায় অধ্যাপক ডা. মো: শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন,বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সংখ্যা আরও দরকার। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে প্রতি এক লাখে একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক থাকা উচিত। এখনো আমরা বেসিক সাবজেক্টকে চিকিৎসকদের আকৃষ্ট করতে পারছি না।
তিনি বলেন, বেসিক সাবজেক্ট বায়োকেমিস্ট্রি, ফার্মাকোলোজি, ফরেনসিক মেডিসিন ও অ্যানেসথেসিয়ার মত বিষয়ে ইনটেনসিভ দিতে হবে। তাদের বয়স বাড়াতে হবে। অন্যথায় অভিজ্ঞ কাউকে পাবো না।
তিনি বলেন,গত তিন বছরে বেসিক সাবজেক্টে অনেক আসন বাড়ানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে যেসব বিশেষজ্ঞ তৈরি করা হয়েছে, তাদের সুযোগ্য নেতৃত্বে দেশের স্বাস্থ্যখাত অনেক দূর এগিয়ে গেছে। যা ছিল জাতির জনকের স্বপ্ন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিএসএমএমইউয়ের উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ডা. একেএম মোশাররফ হোসেন।
এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. ছয়েফ উদ্দিন আহমদ, সার্জারি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ হোসেন, মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. আবু নাসার রিজভী, ডেন্টাল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আলী আসগর মোড়ল, শিশু অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মানিক কুমার তালুকদার, বেসিক সাইন্স ও প্যারা ক্লিনিক অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. আহমেদ আবু সালেহসহ অনেকে বক্তৃতা করেন।

সেন্ট্রাল আলবার্টা, কানাডা ১০ ফেব্রুয়ারী: গাজীপুর এবং বাংলাদেশের ঝুঁকিপূর্ণ উপকূলীয় অঞ্চলে স্বাস্থ্যসেবার অ্যাক্সেসযোগ্যতা এবং গুণমানকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে একটি উল্লেখযোগ্য প্রচেষ্টায়, স্টেপ টু হিউম্যানিটি অ্যাসোসিয়েশন (STHA) কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠার জন্য একটি উদ্ভাবনী প্রকল্প প্রস্তাব উন্মোচন করেছে। এই উদ্যোগ, পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়নের জন্য পরিকল্পিত, অপ্রাপ্ত জনসংখ্যার বিভিন্ন স্বাস্থ্যসেবা চাহিদাকে ব্যাপকভাবে সমাধান করতে চায়। আজ সন্ধ্যায় গাজীপুর এবং বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে স্বাস্থ্যসেবায় বিপ্লব ঘটাতে কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের ভার্চুয়াল আলোচনায় বক্তারা  স্বাস্থ্যসেবার অ্যাক্সেসযোগ্যতার বিষয়গুলো তুলে ধরেন। 

নির্বাহী পরিচালক দেলোয়ার জাহিদের নেতৃত্বে, মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে কানাডা প্রবাসী বিজ্ঞানী ড. একরামুল আজিমের অন্তর্দৃষ্টিতে বাংলাদেশের মুখোমুখি স্বাস্থ্যসেবা সংক্রান্ত জটিল চ্যালেঞ্জগুলির উপর আলোকপাত করে। উল্লেখযোগ্য অতিথিদের মধ্যে ছিলেন স্টেপ টু হিউম্যানিটি অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি কৃষিবিদ মোয়াজ্জেম হোসেন  ও কানাডা প্রবাসী লেখক মাহফুজ এনাম।

মোয়াজ্জেম হোসেন প্রজেক্টের পর্যায়ক্রমিক পদ্ধতির বিষয়ে বিশদভাবে বর্ণনা করেছেন, স্বাস্থ্যসেবা চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে সরাসরি অন্তর্দৃষ্টি অর্জনের জন্য স্থানীয় সম্প্রদায়গুলিতে স্বেচ্ছাসেবক নিমজ্জনের মাধ্যমে সম্প্রদায়ের সম্পৃক্ততার উপর তিনি জোর দিয়েছেন।

ড. একরাম প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদান এবং স্বাস্থ্য সমস্যা সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে গ্রামীণ এলাকায় মেডিকেল ক্যাম্প স্থাপনের গুরুত্বের ওপর জোর দেন। স্থানীয় চিকিত্সকদের সাথে সহযোগিতা ও  সম্প্রদায়ের স্বাস্থ্যের চাহিদা মোকাবেলায় তৃণমূলে জড়িত থাকার জন্য অপরিহার্য হিসাবে হাইলাইট করেন ।

দেলোয়ার জাহিদের দ্বারা বর্ণিত প্রকল্পটি ঘনবসতিপূর্ণ বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তন এবং খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার মতো চাপের উদ্বেগগুলির সমাধান, আরও টেকসই এবং স্থিতিস্থাপক ভবিষ্যতের জন্য বিশ্বব্যাপী সহযোগিতা এবং সমন্বিত পদক্ষেপের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেয়। উদ্ভাবনী এবং টেকসই স্বাস্থ্যসেবা কর্মসূচির মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্য ও মঙ্গল বৃদ্ধির উদ্যোগকে অন্তর্ভুক্ত করে ।

বিশেষত সম্প্রদায়ের মধ্যে উল্লেখযোগ্য স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জগুলিকে লক্ষ্য করে, প্রকল্পটির লক্ষ্য স্বাস্থ্যসেবার অ্যাক্সেসযোগ্যতা বৃদ্ধি করা, প্রতিরোধমূলক যত্নের প্রচার করা, স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং ব্যক্তিদের তাদের নিজস্ব স্বাস্থ্য কার্যকরভাবে পরিচালনা করার ক্ষমতা দেওয়া। প্রাথমিক পর্যায় অতিক্রম করে স্থায়িত্ব নিশ্চিত করা হয় বিভিন্ন তহবিল উৎস যেমন সরকারি অনুদান, বেসরকারি দাতা এবং কর্পোরেট স্পনসরদের মাধ্যমে।

প্রকল্পের একটি মূল পদক্ষেপের মধ্যে রয়েছে উপযুক্ত ক্লিনিকের অবস্থানগুলি সনাক্ত করা যাতে অ্যাক্সেসযোগ্যতা এবং নিয়ন্ত্রক সম্মতি নিশ্চিত করা যায়। পরবর্তী পর্যায়ের মধ্যে রয়েছে সাশ্রয়ী মূল্যের ওষুধ বিতরণের জন্য ফার্মেসি স্থাপন, যোগ্যতাসম্পন্ন চিকিত্সকদের দ্বারা বিনামূল্যে চিকিৎসা পরামর্শ প্রদান এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্যসেবার জন্য ফিজিওথেরাপি ক্লিনিক চালু করা।

জাহিদ স্বাস্থ্য খাতে স্থানীয় নেতৃত্ব গড়ে তোলা, স্বাস্থ্য উদ্যোগের পক্ষে ওকালতি করতে এবং স্বাস্থ্যসেবা প্রকল্পগুলিকে কার্যকরভাবে টিকিয়ে রাখার জন্য সংস্থান সংগ্রহ করতে পারে এমন সম্প্রদায়ের নেতাদের চিহ্নিত ও লালনপালনের তাত্পর্যের উপর জোর দেন। এই ব্যাপক প্রচেষ্টার মাধ্যমে, এই প্রকল্পের লক্ষ্য শুধুমাত্র তাৎক্ষণিক স্বাস্থ্য উদ্বেগ দূর করা নয় বরং বাংলাদেশে স্থায়ী স্বাস্থ্য উন্নতির ভিত্তি স্থাপন করা। তিনি স্বাস্থ্য খাতে সরকারের সাথে একাত্ম হয়ে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

সশস্ত্র বাহিনীর আভিযানিক সক্ষমতা অর্জনের জন্য যৌথ প্রশিক্ষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ

ঢাকা, ২১ নভেম্বর, ২০২৩ (বাসস) : বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীকে যুগোপযোগী, দক্ষ এবং এর যৌথ আভিযানিক সক্ষমতা অর্জনের জন্য বাংলাদেশ সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সশস্ত্র বাহিনীর আভিযানিক সক্ষমতা অর্জনের জন্য যৌথ প্রশিক্ষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সশস্ত্র বাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত সঠিক নির্দেশনার জন্য প্রধানমন্ত্রীর দিক নির্দেশনায় সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রশিক্ষণ পরিদপ্তর কর্তৃক ‘জয়েন্ট ট্রেনিং ডকট্রিন- বাংলাদেশ আর্মড ফোর্সেস ২০২৩’ প্রস্তুত করা হয়েছে। 

এই ডকট্রিনটি সশস্ত্র বাহিনী দিবসে প্রধানমন্ত্রী আনুষ্ঠানিকভাবে অনুমোদন ও মোড়ক উন্মোচন করেছেন। সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে অনুষ্ঠিত এ আনুষ্ঠানিকতার সময় প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা,  সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী প্রধানগণ এবং প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার উপস্থিত ছিলেন। যৌথ প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত তথ্য, প্রশিক্ষণের ধারণা, সমন্বয়, কর্মপদ্ধতি এবং প্রশিক্ষণ সুবিধাদির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিতকল্পে আধুনিক কর্মপোযোগী এই মৌলিক ডকট্রিন প্রণীত হয়েছে। এ ডকট্রিনটি প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে সীমিত সম্পদের যথাযথ ব্যবহার এবং জাতীয় মূল্যবান সম্পদের কার্যকর ব্যবহারের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ, পেশাদারিত্ব এবং দক্ষতা অর্জনে সশস্ত্র বাহিনীকে সহায়তা করবে।

উল্লেখ্য, বর্তমান সরকার ২০১৮ সালে ‘জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতি-২০১৮’ প্রণয়ন করেছে, যা একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এরই ধারাবাহিকতায় যৌথ প্রশিক্ষণকে যুগোপযোগী ও কার্যকর করার জন্য এ ডকট্রিনটি প্রণীত হয়। একটি উন্নত সশস্ত্র বাহিনী গড়ার লক্ষ্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দিক নির্দেশনা এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনার উপর ভিত্তি করে এই ডকট্রিনটি প্রস্তুত করা হয়।